ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চুয়াডাঙ্গায় ইতালি ফেরত যুবক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চুয়াডাঙ্গায় ইতালিফেরত এক যুবকের শরীরে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব মিলেছে। এ নিয়ে দেশে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ জন।

চুয়াডাঙ্গার সিভিল সার্জন ও করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব ডা. এএসএম মারুফ হাসান বৃহস্পতিবার দুপুরে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, ৩০ বছর বয়স্ক ওই যুবককে বর্তমানে সদর হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তার বাবাকে হাসপাতালের কোয়ারেন্টাইন হোমে রাখা হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, ১২ মার্চ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে ইতালি থেকে দেশে ফেরেন ওই যুবক। বিমানবন্দরে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর তাকে ছাড়পত্রও দেয়া হয়। তিনি ঢাকায় দুই দিন অবস্থানের পর ১৪ মার্চ চুয়াডাঙ্গায় ফেরেন। পরে ১৫ মার্চ থেকে তিনি ঠান্ডা, কাশি ও গলা ব্যথাসহ জ্বরে আক্রান্ত হলে পরদিন তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

হাসপাতালে ভর্তির পর ঢাকা রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) একটি প্রতিনিধিদল চুয়াডাঙ্গাতে এসে যুবকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে এবং রক্তের নমুনা আইইডিসিআরে নিয়ে যায়। বুধবার রাতে সংস্থাটি ওই যুবকের শরীরে করোনাভাইরাস থাকার প্রতিবেদন দেয়।

এর আগে আজ নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য বিভাগের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানান, দেশে আরও তিনজনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে দুজন পুরুষ এবং একজন নারী। তিনজনই একই পরিবারের সদস্য।

গত ৮ মার্চ প্রথমবারের মতো দেশে করোনাভাইরাস ধরা পড়ার কথা জানানোর ১০ দিন পর বুধবার প্রথমবারের মতো একজনের মৃত্যু হওয়ার কথা জানায় আইইডিসিআর।

এদিকে, সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে চুয়াডাঙ্গার সিভিল সার্জন জানান, বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত জেলার চার উপজেলাতে মোট ৮৩ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে সদরে দুই, জীবননগরে ৩৩, দামুড়হুদায় ১৩ ও আলমডাঙ্গাতে ৩৫ জন রয়েছেন। তাদের স্বাস্থ্য বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন।

তবে জেলা প্রশাসনের হিসাব মতে বুধবার পর্যন্ত হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন ১০৫ জন। সংখ্যার এ গড়মিল সিভিল সার্জনের কার্যালয় ও জেলা প্রশাসনের সমন্বয়ের অভাবে হয়েছে কি না- এমন প্রশ্নের উত্তরে মারুফ হাসান বলেন, ‘জেলার চারটি উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীদের সংগ্রহ করা তথ্যে ভিত্তিতেই আমরা তালিকা প্রণয়ন করছি।’

তিনি জানান, সদর হাসপাতালে যেহেতু এখন করোনা আক্রান্ত রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাই জনসাধারণকে বিনা কারণে হাসপাতালে না আসার অনুরোধ করা হয়েছে।

সুত্রঃ ইউএনবি।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print