ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

ক্যাবে’র মানববন্ধন থেকে ডা. ফয়সাল ও ডা. লিয়াকতকে গ্রেফতার দাবী

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রামের বেসরকারী হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে সাধারণ মানুষের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার দাবীতে মানববন্ধন পালন করেছে কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এবং চট্টগ্রামে করোনা প্রতিরোধে নাগরিক সমাজ যৌথ আয়োজনে।

আজ বৃহস্পতিবার (৪ জুন) বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে মহানগরীর কোতোয়ালী থানা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাসান মনসুর বলেছেন, ‘’আমরা গড়পরতা সব চিকিৎসককে দোষী করছি না। যারা রাজনীতির নামে, পেশাজীবী সংগঠনের নামে জনগণকে জিম্মি করেছে, তাদের হুঁশিয়ার করতে চাই। কোনো অবস্থাতেই আমরা চট্টগ্রামবাসীকে কিছু ডাক্তারের হাতে জিম্মি হতে দেব না। একজন বিএমএ নেতার অন্যায় আর দম্ভের কারণে পুরো চট্টগ্রামবাসী জিম্মি হতে পারে না। উনাকে বলব, আপনি নিজেকে শোধরান। সিএমপি কমিশনারকে বলব, আপনি অনেক ভালো কাজ করেছেন। যে বিএমএ নেতার কারণে চট্টগ্রামের চিকিৎসা ব্যবস্থায় নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে তাকে গ্রেফতার করুন।’

চট্টগ্রামের মানুষ রোগাক্রান্ত হয়ে এই হাসপাতাল থেকে ঐ ক্লিনিক অসহায়ভাবে ছোটাছুটি করছে, কিন্ত পাচ্ছেন না হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সুযোগ। ডাক্তার নামধারী কতিপয় পেশাজীবি নেতার, খেয়ালখুশি-মর্জিমাফিক ভাবে চলছে চট্টগ্রামের চিকিৎসা সেবা। চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে সরকারের হস্তক্ষেপ চাই। চিকিৎসা বঞ্চিত হলে নগরবাসীকে সাথে নিয়ে এদের বিরুদ্ধে আন্দোলনের ঘোষনা হবে। বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ করা হয়েছে।

.

মানববন্ধনে ক্যাবের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী বলেন, ‘বেসরকারি হাসপাতালের মালিক-চিকিৎসকদের অনেকেই সরকারি হাসপাতালেও চাকরি করেন। তাদের কারণে মানুষ সরকারি হাসপাতালেও চিকিৎসা পায় না। আবার সংকটের সময়ে বেসরকারি হাসপাতালেও চিকিৎসা পাচ্ছে না। বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের মালিকরা চট্টগ্রামের শুধু স্বাস্থ্যখাত নয়, চট্টগ্রামবাসীকেও জিম্মি করে ফেলেছে।

মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি বলেন, ‘দুজন ডাক্তার চট্টগ্রামের চিকিৎসা সেবাকে জিম্মি করেছে। একজন ডা. ফয়সাল এবং আরেকজন ডা. লিয়াকত আলী। তাদের গ্রেফতার করতে হবে। কোনো বেসরকারি হাসপাতালের মালিক-ডাক্তার সরকারি হাসপাতালে কর্মরত থাকতে পারবেন না। তাদের কারণে মানুষ চিকিৎসা পাচ্ছে না। তারা সরকার থেকে বেতন নেয় কিন্তু চিকিৎসা দেয় না। তারা শুধু তাদের ক্লিনিকের উন্নয়ন আর মুনাফা চায়। এদের প্রতিরোধ করতে হবে। প্রয়োজনে বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক ঘেরাও হবে।’ এতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাজ্জাত হোসেন, নারীনেত্রী নবুয়ত আরা সিদ্দিকা, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সদস্য মহররম হোসাইনও বক্তব্য রাখেন। ডাক্তার ও হাসপাতাল মালিকদের মানবিক হওয়ার আহ্বান

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print