ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

অস্ত্র মামলায় ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী লিমনকে জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ও চট্টগ্রাম ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী কিশোর গ্যাং লিডার সাইফুল আলম লিমনকে অস্ত্র আইনে দায়ের হওয়া মামলায় জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। একই মামলায় সজল দাশ নামে তার এক সহযোগীকে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে।

আজ রবিবার (৮ নভেম্বর) দুপুরে অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মহিউদ্দীন মুরাদের আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনার (প্রসিকিউশন) কাজী শাহাবুদ্দীন আহমেদ গণমাধ্যমেকে বলেন, অস্ত্র মামলায় সাইফুল আলম লিমন ও সজল দাশকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন করা হয়েছিল। আদালত শুনানি শেষে লিমনকে জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদ ও সজল দাশের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।

আরও খবর: দুধর্ষ সন্ত্রাসী, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা লিমনকে গ্রেফতার দেখালো ডিবি

গত বৃহস্পতিবার রাত ২টায় গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম নগরীর মেহেদীবাগের ইকুইটি নামের একটি ভবনের চতুর্থ তলার একটি ফ্ল্যাট বাসা থেকে তাকে আটক করে ডিবি পুলিশ।

জানাগেছে, নগর ছাত্রলীগ নেতা সুদীপ্ত হত্যা মামলার আসামি মোক্তারকে আদালতে মারধরের মামলায় লিমনকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। একইসাথে তার স্বীকারোক্তিতে সজল দাশ নামে এক সহযোগীর কাছ থেকে বিদেশি অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় সেই মামলাও গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

ডিবির উপ কমিশনার মুহাম্মদ আলী বলেন, ‘কিছুদিন আগে আদালতে সুদীপ্ত বিশ্বাস হত্যা মামলার আসামি মোক্তার হোসেনকে মারধর করার মামলায় লিমনের সম্পৃক্ত পাওয়া যায়। এই মামলায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে রাতে তাকে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তিতে শেষ রাতে সহযোগী সজল দাশের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। এঘটনায় সজল দাশ ও লিমনকে আসামি করে পৃথক মামলা হবে। আগে থেকে করা মারধরের মামলায় লিমনকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।’

উল্লেখ, গত ১২ অক্টোবর ছাত্রলীগ নেতা সুদীপ্ত বিশ্বাস হত্যা মামলার আসামি মোক্তার হোসেন আদালতে হাজির দিয়ে বের হওয়ার সময় তার ওপর হামলা করা হয়। চট্টগ্রামের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের এজলাসের বাইরে বারন্দায় ওই হামলার ঘটনা ঘটে। পরে মোক্তার বিচারকের এজলাসে আশ্রয় নিয়ে রক্ষা পান। বিচারককে বিষয়টি জানালে তিনি মোক্তারকে কোতোয়ালি থানায় গিয়ে মামলা করার নির্দেশ দেন।

এ মামলায় প্রথমে একজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করলেও মামলার ১৫ আসামির মধ্যে আরও ৮ আসামি গতকাল বৃহস্পতিবার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চেয়েও ব্যর্থ হন। চট্টগ্রামের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মহিউদ্দিন মুরাদ সবাইকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এ ঘটনায় গতকাল রাতে সন্ত্রাসী লিমনকে নিজ বাসা থেকে আটক করে ডিবি।

এর আগে ২০১৩ সালের ২৪ জুন সিআরবি সাত রাস্তার সামনে যুবলীগের বিকর্কিত নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর ও তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা সাইফুল আলম লিমনের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষে যুবলীগের কর্মী সাজু পালিত (২৮) ও শিশু আরমান (৮) নিহত হয়। এ ঘটনায় করা মামলায় লিমনকে দ্বিতীয় প্রধান আসামি করে ৬২ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। সেসময়ও গ্রেপ্তার হয়ে কারাভোগ করে লিমন। এরপর ২০১৫ সালের নভেম্বরে অস্ত্রগুলিসহ লিমনকে গ্রেপ্তার করেছিল র‍্যাব-৭।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print