ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

রাঙামাটি জেলা প্রতিনিধি:
রাঙামাটির ডিসি বাংলো পার্কে একটি রেষ্টুরেন্ট পরিচালনা নিয়ে জেলা প্রশাসন ও রেষ্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষের মধ্যে চরম বিরোধ দেখা দিয়েছে। এই বিরোধের সূত্র ধরেই সেখানে জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ এনে সাংবাদিক সম্মেলণ করেছে রেষ্টুরেন্ট মালিকদের পাওয়ার অব এটর্নি নাজনীন আনোয়ার।

আজ মঙ্গলবার বেলা এগারোটার সময় রাঙামাটি প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নাজনীন আনোয়ার তার লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে বলেন, আজ থেকে ৩/৪ বৎসর পূর্বেও ডি.সি বাংলো পার্কটি মাদকসেবীদের অন্যতম অভায়ারণ্য হিসাবে পরিচিত ছিল। গত ০১/০১/২০১৮ ইং হতে পার্কটি নিবিঢ় পরিচর্যা ও নিরিখ তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে সেখানে পাইরেটস নামীয় একটি দৃষ্টি নান্দনিক রেস্টুরেন্ট, কিডস জোন, সেলফি কর্ণার, ফুল ও ফলের বাগান, সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য গণ শৌচাগার, বিদ্যুত ব্যবস্থার উন্নয়ন, সোলার লাইট স্থাপন, সি.সি. ক্যামেরা দ্বারা নিরাপত্তা বেষ্টনী, পাহাড় ধ্বস নিরোধের জন্য প্রায় ৭/৮ হাজার বস্তা বালির ব্যাগ দিয়ে প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেওয়া, পানির মোটর স্থাপন ইত্যাদি উন্নয়নপূর্বক প্রায় ২৬,০০,০০০/-(ছাব্বিশ লক্ষ) টাকা ব্যয় সাধন করে আমাদের রাঙামাটি বাসীর অতি প্রিয় ডিসি বাংলো পার্কটি যখন অপরাধমুক্ত নিরাপদ নান্দনীয় পার্ক হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে, ঠিক তখনি আমাদের বর্তমান জেলা প্রশাসক তার ক্ষমতার অপব্যবহারের দাপট খাটিয়ে আজ পাইরেটস রেস্টুরেন্টটির কর্তৃপক্ষের দিকে আঙ্গুল তাক করে মাদকের আত্মস্বীকৃত আড্ডাখানা নামে আখ্যায়িত করে গত ২৯/১১/২০২০ তারিখ সন্ধ্যায় শেষ কুঠারাঘাত করেন।

.

সেদিন ডিসি বাংলোর ৪র্থ শ্রেণীর স্টাফ জাহাঙ্গীর, বর্তমান জেলা প্রশাসক দ্বারা নব মনোনীত মসজিদের ইমাম, চায়ের দোকানী টিপুসহ মোট ৫/৬ জনকে দিয়ে মদ দিয়ে রেস্টুরেন্টের কর্মচারিদের দিয়ে একের পর হয়রানীমূলক মামলা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করছে অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলনে এই ধরনের হয়রানী থেকে রক্ষায় উদ্বর্তন কর্তৃপক্ষের কাছে ন্যায় বিচার দাবি করেছেন নাজনীন আনোয়ার। এসময় সংবাদ সম্মেলনে পাইরেটস রেষ্টুরেন্ট এর অপর ব্যবসায়িক পার্টনার এডভোকেট ইমরান উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে রাঙামাটির জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ জানিয়েছেন, নাজনীন আনোয়ারের সাথে আমার ব্যক্তিগত কোনো বিরোধ নেই। তাকে আমি চিনিও না। তিনি আমার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত চারটি মামলা দায়ের করেছেন। আমি বা জেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে একটি মামলাও করিনি।

জেলা প্রশাসক বলেন, তারা ডিসি পার্কটি লিজ নিয়েছিলেন দুই বছরের জন্য। সেই মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে আরো এক বছর আগে। আমি জেলা প্রশাসক হিসেবে কাজ করছি সরকার কর্তৃক দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়ে। সরকারী সম্পদের সুরক্ষা করা আমার নৈতিক দায়িত্ব। এখানকার কারো সাথে আমার ব্যক্তিগত শত্রুতা নেই। অযথা আমাকে জড়িয়ে সম্পূর্ন বিপরীত তথ্য দিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়েছে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print