ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

বেফাক মহাসচিব মাওলানা আবদুল জাব্বার জাহানাবাদী ইন্তেকাল

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

15055862_1259705914092577_1457343508042701082_n
মাওলানা আবদুল জাব্বার জাহানাবাদী।

বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের (বেফাক) মহাসচিব মাওলানা আবদুল জাব্বার জাহানাবাদী ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শুক্রবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ১০টা ১০ মিনিটে ঢাকার মগবাজারের হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর।

তিনি বেশ কিছুদিন ধরে তিনি কিডনি সমস্যা, হার্ট ও শ্বাসকষ্টসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে তার স্বাস্থ্যের অবস্থা মারাত্মক অবনতি ঘটে। এরপর থেকে তিনি চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে ছিলেন। তার মৃত্যুর সংবাদে স্বজন-পরিবার, ভক্তকূল ও আলেম-উলামাদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

বেফাক মহাসচিবের ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বেফাক সভাপতি ও হেফজতে ইসলামীর আমীর আল্লামা শাহ আহমদ শফী (দা.বা.) এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে কওমি শিক্ষার বিস্তার ও মানোন্নয়নে মরহুম মাওলানা আব্দুল জাব্বারের ভূমিকা, অবদান ও ত্যাগ ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। মরহুম জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কওমি মাদ্রাসা শিক্ষার জন্যে কাজ করে গেছেন। তাঁর ইন্তিকালে দেশের আলেম সমাজ ও ইসলামী শিক্ষার যেই বৃহৎ ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
বেফাক সভাপতি আল্লামা শাহ আহমদ শফী মরহুম মাওলানা আব্দুল জাব্বারের রুহের মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং শোকসন্তুপ্ত পরিবারের সদস্য এবং বেফাক কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ হযরতের ভক্তবৃন্দের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।

মাওলানা আবদুল জাব্বার জাহানাবাদী ১৯৩৭ সালের আগস্টে বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানাধীন সহবত কাঠি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম শেখ নাসিমুদ্দীন। পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে মাওলানা আবদুল জাব্বার দ্বিতীয়। মাওলানা আবদুল জাব্বারের একজন বোনও আছেন।

তিন মেয়ের জনক আবদুল জাব্বার ঢাকার বড় কাটারা মাদরাসাসহ একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা জীবন শেষ করেন।

কর্মজীবনে তিনি গৌরবময় অধ্যায় রচনা করেছেন বেফাকুল মাদারিসিলি আরাবিয়ায় বিভিন্ন দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে। সর্বশেষ তিনি ত্রিশ বছরের বেশি সময় ধরে কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডে মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন।

তিনি অনেক মাদরাসা প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনার সঙ্গে জড়িত। বিভিন্ন ইসলামি সংগঠন ও আন্দোলনে তার ভূমিকা অসামান্য।

লেখক হিসেবেও তার বেশ সুনাম রয়েছে। তার লিখিত গ্রন্থের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো, ১. ইসলাম ও আধুনিক প্রযুক্তি ২. মাদরাসা শিক্ষার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ৩. ভারত উপমহাদেশে মুসলিম শাসন ও তাদের গৌরবময় ইতিহাস ৪. ইসলামে নারীর অধিকার ও পাশ্চাত্যের অধিকার বঞ্চিতা লাঞ্ছিতা নারী।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print