ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

হরতালের সমর্থনে কাদের মির্জার মিছিলে পুলিশের লাঠিপেটা

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ভাই আবদুল কাদের মির্জার ডাকে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল চলছে।

আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে কাদের মির্জার নেতৃত্বে হরতালের সমর্থনে বের হওয়া একটি মিছিলে পুলিশ লাঠিপেটা করে। এতে কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে কাদের মির্জার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। হরতালের সমর্থনে তাঁর সমর্থকেরা বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন এলাকায় পিকেটিং করছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, আজ সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে কাদের মির্জার নেতৃত্বে তার অনুসারীরা লাঠিসোঁটা হাতে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করেন। মিছিলটি বসুরহাট রুপালি চত্বর থেকে থানার দিকে যায়। এ সময় থানার সামনে অবস্থানকারী পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয় কাদের মির্জার। একপর্যায়ে কাদের মির্জা মিছিল নিয়ে সামনের দিকে এগোতে থাকলে পেছন থেকে পুলিশ ধাওয়া দেয় এবং লাঠিপেটা করে। এ সময় মিছিলকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে ছড়িয়ে গেলেও কাদের মির্জা সড়কের ওপর প্রায় আধা ঘণ্টা বসে থাকেন। পরে দলীয় ও পরিবারের লোকজন তাকে সেখান থেকে পৌরসভা কার্যালয়ে নিয়ে যান।

কাদের মির্জা বলেন, আজ সকালে কাদের মির্জার নেতৃত্বে তার অনুসারীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে থানার দিকে হামলা করতে আসেন। এ সময় থানার সামনে অবস্থাকারী জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ করে কাদের মির্জা অশালীন উক্তি ও মারমুখী আচরণ করেন। একপর্যায়ে কাদের মির্জা সমর্থকদের নিয়ে থানার ভেতরে ঢুকে পড়তে উদ্যত হলে পুলিশ ধাওয়া করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় কাদের মির্জা থানার সামনে সড়কের ওপর প্রায় আধা ঘণ্টা বসে থাকেন।

নোয়াখালী ও ফেনীর দুই সাংসদের অপরাজনীতি বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং নোয়াখালীর ডিসি, এসপি, কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি ও পরিদর্শক তদন্তকে প্রত্যাহারসহ বিভিন্ন দাবিতে আবদুল কাদের মির্জার ডাকে গত বৃহস্পতিবার হরতাল পালিত হয়।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বিকেল ৫টার দিকে চাপরাশিরহাট বাজারসংলগ্ন বাড়িতে মতবিনিময় সভা শেষে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে কটূক্তি ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল। মিছিলটি চাপরাশিরহাট বাজারে এলে সেখানে অবস্থানকারী কাদের মির্জার অনুসারী একদল কর্মী মিছিলে হামলা চালান। এ সময় সেখানে উপস্থিত পুলিশ দুই পক্ষকে দুদিকে সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনার পর কাদের মির্জার একদল নেতা-কর্মী মোটরসাইকেল ও মাইক্রোবাসে করে চাপরাশিরহাট বাজারসংলগ্ন মিজানুর রহমান বাদলের বাড়িতে হামলা চালান। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয়বার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় দুই পক্ষের পাঁচজন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print