ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

কাদের মির্জাকে প্রধান আসামি করায় হত্যা মামলা নিচ্ছে না কোম্পানীগঞ্জ থানা পুলিশ

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি:

 নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ আ’লীগের বিবদমান কাদের মির্জা ও বাদল গ্রুপের সংঘের্ষে সিএনজি চালক আলা উদ্দিনের মৃত্যুতে মেয়র কাদের মির্জাকে প্রধান আসামি করে নিহতের ভাই মামলা দিলেও মামলা নেয়নি পুলিশ।

আজ বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) সন্ধ্যার দিকে সিএনজি চালক আলা উদ্দিনের ভাই এমদাদ হোসেন বাদী হয়ে এই মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের ৬ঘন্টা অতিবাহিত হলেও পুলিশ অদৃশ্য কারণে মামলাটি গ্রহণ করেনি।

এ মামলায় সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই কাদের মির্জাকে ১ নম্বর আসামি তার ভাই সাহাদত হোসেন এবং ছেলে মির্জা মাশরুর কাদের তাশিকসহ ১৬৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তবে এখন পর্যন্ত পুলিশ এজাহার দাখিল করেনি বলে জানিয়েছেন মামলার বাদী। তবে একাধিক সূত্র জানিয়েছে মামলার বাদীও আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। তিনিও ভয়ে সরাসরি তেমন কোন মন্তব্য করতে রাজি হইনি। তবে স্থানীয়রা জানান, বসুরহাট পৌরসভা ভবনের সামনেও ব্যাপক আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে।

কোম্পানীগঞ্জ থানার  অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি ফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি কল ধরেননা।

নোয়াখালী পুলিশ সুপার মো.আলমগীর হোসেনের ফোনে রাত পৌনে ১১টার দিকে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, সিএনজি চালক আলাউদ্দিনের হত্যার ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোন মামলা হয়নি।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (৯মার্চ) বিকেল সাড়ে ৪টায় উপজেলা আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খানের ওপর হামলার প্রতিবাদে বসুরহাট বাজারের রুপালী চত্তরে এক প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে উপজেলা আ’লীগ। পরে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ সভায় আবদুল কাদের মির্জার অনুসারীরা সভার একেবারে শেষ মুহূর্তে ককটেল ও গুলি ছোঁড়ে এবং সভার প¦ার্শবর্তী এলাকায় ব্যাপক ককটেল বিষ্ফোরণ করে একটি নৈরাজ্যকর পরিবেশ সৃষ্টি করে। এ সময় সভাস্থল থেকে উপজেলা আ’লীগের নেতৃবৃন্দ এক সাথ হয়ে মির্জা কাদেরের অনুসারীদের প্রতিরোধ করতে গেলে মাকসুদাহ গার্লস স্কুল রোড এলাকায় দু’গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা, ককটেল বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ সময় পুরো বসুরহাট বাজার জুড়ে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। এ ছাড়াও থেমে থেমে ক্ষমতাসীন দলের দু’গ্রুপের অনুসারীরা বসুরহাট বাজারের বিভিন্নস্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, গোলাগুলি ও ভাঙচুর চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে আহত হন ওসি মীর জাহিদুল হক রনিসহ চার পুলিশ। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গুলিবিদ্ধ সিএনজি চালক ও স্থানীয় যুবলীগ কর্মি মো.আলাউদ্দিন (৩২) মারা যান।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print