ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

বিদেশি অতিথিদের স্বাগত জানাতে গিয়ে ছাত্রলীগের মারামারি, আহত ১৪

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ঢাকায় সফরে আসা বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানদের স্বাগত জানাতে ছাত্রলীগ কর্তৃক আয়োজিত আনন্দ র‌্যালিতে মারামারির ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার বিকালে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার এলাকায় সাউন্ড সিস্টেমে স্লোগান দেওয়াকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসাইন ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের আহমেদের নেতাকর্মীদের মধ্যে এই ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ১৪ জন আহত হয়েছেন।

আজ শুক্রবার বিকাল চারটায় পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আনন্দ র‌্যালি করার জন্য কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে জড়ো হতে থাকেন কেন্দ্রীয়, ঢাবি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা। একপর্যায়ে সাউন্ড বক্সে গান বন্ধ করে স্লোগান দেওয়াকে কেন্দ্র করে হাতাহাতিতে জড়ান সাদ্দাম হোসাইন ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের আহমেদের অনুসারীরা। এ ঘটনায় দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের আহমেদসহ উভয়পক্ষের ১৪ জন আহত হয়েছেন।

হাতাহাতির ঘটনার পর সাদ্দাম হোসাইন তার অনুসারীদের নিয়ে ঢাবির ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) ভেতরে অবস্থান নেন এবং র‌্যালিতে যোগ না দিয়ে শেষ মুহূর্তে রাজু ভাস্কর্যের সমাবেশে যোগ দেন। তবে জুবায়ের আহমেদ র‌্যালি ও সমাবেশের কোনোটিতেই যোগ দেননি।

এ বিষয় জুবায়ের আহমেদ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে করোনার কারণে ক্যাম্পাস বন্ধ। তাই ক্যাম্পাসের বিভিন্ন প্রোগ্রাম সফল করার জন্য ওদের (ঢাবিকে) সাহায্য করে থাকি। সেই ধারাবাহিকতায় আজও গিয়েছি। যখন সবাই শহিদ মিনারে জড়ো হচ্ছে তখন সাউন্ড সিস্টেমে গান বাজতে ছিল। তাই আমি পাঁচ মিনিটের জন্য সেটি বন্ধ করতে বলেছি। যাতে করে আমার ছেলেদের স্লোগান দিয়ে উজ্জীবিত রাখতে পারি। তাই আমার দুইটি ছেলে অনুরোধ করার জন্য গেলে তাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করে পাঠিয়ে দেয়। তারপর আমি গিয়ে সাউন্ড বক্সটা বন্ধ রাখার জন্য বললে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরা আমাকে হিট (আক্রমণ) করে। তখন ওরে থামাতে গেলে পেছন থেকে এসে আরেকটা ছেলে আমাকে ধরে। এতে আমার গাল কেটে যায়। আর আমাকে সেইভ করতে আসলে আমার প্রায় ৭ জন নেতাকর্মী আহত হয়।

এদিকে হাতাহাতির ঘটনায় আহত ঢাবি ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী জানান, জুবায়ের আহামেদ কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের ওপর হামলা চালায়। তখন আমাদের আরও নেতাকর্মীরা গেলে ধস্তাধস্তি হয় এবং জুবায়ের আহমেদও এর মধ্যে পড়ে। আর আমরা যখন ফিরছিলাম তখন সাদ্দাম ভাইয়ের ওপর হামলার চেষ্টা করে তারা।

ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসাইন বলেন, যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণ করেছে, আমাদের সাউন্ড সিস্টেম ধ্বংস করেছে, কর্মসূচির ব্যানার পোস্টার নষ্ট করেছে তাদের বিরুদ্ধে যাতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। আমাদের ওপর যে হামলা হয়েছে তাতে সাতজন আহত হয়েছে। আর বিষয়টি আমরা কেন্দ্রকেও জানিয়েছি যাতে তারা দ্রুত ব্যবস্থা নেয়।

হাতাহাতির ঘটনায় কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না- জানতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তারা রিসিভ করেননি।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print