ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চসিক নির্বাচনে ডাকাতির দায় এড়াতে পারবেনা কমিশন ও সরকার: ডা.শাহাদাত 

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ও সদ্যসমাপ্ত হওয়া চসিক নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, গত ২৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন ও সরকার জঘন্যভাবে ভোট কারচুপি ও ভোট ডাকাতি করেছে। তারা সিটি নির্বাচনকে নির্যাতনে পরিণত করেছে। সরকার প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশন এর যোগসাজশে নির্বাচনের ১ সপ্তাহ আগে থেকে বিএনপি’র নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে গনগ্রেফতার করেছে। ভোটাররা যেন ভোট সেন্টারে যেতে না পারে সরকার ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা ভোটারদের বাসায় বাসায় গিয়ে তল্লাশি ও হুমকি প্রদান করেছে। ভোটের দিন ভোট সেন্টার থেকে বিএনপির এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে। কোন সেন্টারে এজেন্ট ঢুকতে দেওয়া হয় নাই। ভোটের ফলাফল ৯ ঘণ্টা বিলম্বিত করে ভোট জালিয়াতির তালিকা তৈরি করে রাতের অন্ধকারে নির্বাচন কমিশন ভোটের ফলাফল ঘোষণা করেছে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন ভোট চুরিও শুদ্ধভাবে করতে পারে নাই। তাতেও গরমিল। ৩১ শে জানুয়ারি গেজেট প্রকাশের পর দেখা গেল নির্বাচনের দিন রাত্রে ফলাফল প্রকাশের তালিকা ও গেজেটের তালিকার মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য। ২টি তালিকাই একই ব্যক্তি রিটার্নিং কর্মকর্তা কর্তৃক স্বাক্ষরিত। এই জাল-জালিয়াতির কারণে আমি নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছি।

তিনি আজ ২১শে মার্চ রবিবার দুপুরে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলার শুনানি শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপরোক্ত কথা বলেন।

ডা. শাহাদাত হোসেন আরও বলেন, আমি গত ২৪শে ফেবরুয়াারি ভোট ডাকাতি,জালিয়াতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছি। আজ মামলার ধার্য তারিখে ন্যায় বিচারের স্বার্থে ২টি আবেদন করেছি। একটিতে ইভিএম বিধিমালা ২০১৯ এর ২১ ধারা অনুসারে মেয়র পদের এসডি কার্ড, অডিটর কার্ড, রক্ষিত ফলাফল ও ভোটার তালিকা তলব করে বিজ্ঞ নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের কাস্টোডিতে রাখার আবেদন জানিয়েছি। অন্যটিতে ইভিএম বিধিমালা ২০১৯ এর ১৬ ও ১৭ ধারা অনুসারে মেয়র পদের ৭৩৩ টি কেন্দ্রভিত্তিক ইভিএমের কন্ট্রোল ইউনিটি হতে প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং এজেন্ট কর্তৃক স্বাক্ষরিত ফলাফলের মূল কপি ট্রাইব্যুনালে রাখার আবেদন জানিয়েছি। আশারাখি ন্যায়বিচারের স্বার্থে বিজ্ঞ ট্রাইবুনাল আদেশ দিবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র আহবায়ক আলহাজ্ব আবু সুফিয়ান, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এসএম বদরুল আনোয়ার, এডভোকেট মফিজুল হক ভুঁইয়া, এডভোকেট সেকেন্দার বাদশা, এডভোকেট হায়দার মোহাম্মদ সোলায়মান, এডভোকেট হাসান আলী, অ্যাডভোকেট ইফতেখার মহসিন, এডভোকেট মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, এডভোকেট ছৈয়দুল আমিন, এডভোকেট নিলুফার ইয়াসমিন লাভলী, অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন, এডভোকেট তৌহিদুর রহমান তুহিন, এডভোকেট আহসানুল্লাহ রাসেল প্রমুখ আইনজীবী। মামলার শুনানিতে অংশ গ্রহণ করেন বাদীপক্ষের আইনজীবী এডভোকেট আরশাদ হোসেন (আরসাদ)।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print