ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

‘হেফাজতের সঙ্গে কেউ সংঘর্ষে জড়ালে গদি থাকবে না’

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

হেফাজতের সঙ্গে কেউ সংঘর্ষে জড়ালে তার গদি থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সহকারী-মহাসচিব সাখাওয়াত হোসেন রাজি। রোববার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ঢাকা মহানগরের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। শনিবার সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে একটি রিসোর্টে মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করে হেনস্তা করার প্রতিবাদে এ সভার আয়োজন করা হয়।

সাখাওয়াত হোসেন রাজি বলেন, হেফাজতে ইসলাম জন মানুষের কথা বলে, মজলুম মানুষের কথা বলে। এটা কোন ব্যক্তি কেন্দ্রিক দল নয়, ১৮ কোটি মানুষের সংগঠন। এখানে সব দলের লোকেরা আছে। যখন থেকে হেফাজতে ইসলাম গঠিত হয়েছে সেদিন থেকেই দেখেছি সারাদেশের মানুষ এই সংগঠনের সঙ্গে রয়েছে। কারণ হেফাজত কখনো চায়না জোর করে গদি দখল করতে। টেন্ডারবাজি করতে।

আমাদের কাজ হচ্ছে যেখানে মুসলিমদের উপর অত্যাচার হবে সেখানেই আমরা কথা বলবো। যেখানে ঈমান আক্রান্ত হবে সেখানে কথা বলবো। হেফাজত সবসময় ইসলামের পক্ষে কথা বলবে। হেফাজতের সঙ্গে যদি কেউ সংঘর্ষে লিপ্ত হয় তার গদি টিকবে না। তার গদি থাকবে না।

তিনি বলেন, মামুনুল হক ও তার স্ত্রীকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা মিথ্যা, তা সত্য নয় । ভুল তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তিনি এই বক্তব্য দিয়েছেন। আমরা আশা করবো তিনি তার এই বক্তব্য প্রত্যাহার করবেন। কোন সতী নারীকে অপবাদ দিয়ে একজন নারীর চরিত্র হরণ করা হয়েছে। মামুনুল হককে নিয়ে বাজে সমালোচনা চলছে।

রাজি বলেন, মামুনুল হক তার স্ত্রীকে নিয়ে একটা রিসোর্টে গিয়েছিলেন সেখানে ক্ষমতাসীন দলের বিশেষ করে, ছাত্রলীগ, যুবলীগের লোকেরা তাকে হেনস্থা করেছে, হত্যার চেষ্টা করেছে। তার নামে যে সমস্ত অডিও ক্লিপ বের করা হয়েছে এটা মোটেও সত্য নয়। আমরা এ বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ নেবো।

এ সময় তিনি বলেন, আমরা এ ঘটনার প্রতিবাদে প্রকাশ্যে বিক্ষোভ করতে পারতাম কিন্তু এই করোনা পরিস্থিতির কারণে সেটা করিনি। আমরা ইচ্ছা করলে কয়েক ঘণ্টার নোটিশে ঢাকায় ৫ লক্ষ লোকের সমাবেশ করতে পারতাম। কিন্তু আমরা সেটা করিনি।

হেফাজতের এই নেতা বলেন, জাতি জেনে গেছে কিভাবে গত ২৬ মার্চ বায়তুল মোকাররমে সাধারণ মুসল্লিদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। সেদিন কোন দলের প্রোগ্রাম ছিল না। সেখানে কোন ধরনের নেতাও ছিল না। মানুষ নিজেদের অধিকারের জায়গা থেকে সেদিন বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে স্লোগান দিয়েছিল। কিন্তু তারা রাস্তায় নামার আগেই সাধারণ জনতার উপর বর্বর হামলা চালানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘটনা নিয়ে মিডিয়ায় বারবার বলা হয়েছে, সেখানে হেফাজতের তাণ্ডব চালানো হয়েছে। সেখানেতো মিডিয়ার লোকজন ছিল। রাস্তায় একটা টায়ার জ্বালালেই তাণ্ডব হয়? কিন্তু বাংলাদেশের কোন দল আছে যারা রাস্তায় বিক্ষোভ করেন না? টায়ার জ্বালায় না? যখন বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা রাস্তায় নেমে টায়ার জ্বালায় তখনতো মিডিয়ার লোকজন এটাকে তাণ্ডব বলে না।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print