ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

পদত্যাগ করেও গ্রেফতারে এড়াতে পারলেন না হেফাজত নেতা কাসেমী

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

তাণ্ডবের বিচার চেয়ে হেফাজতে ইসলামের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী কয়েকদিন আগে সংগঠন থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। তাতেও রেহাই পেলেন না তিনি। তাকে গ্রেফতার হতেই হলো।

হেফাজতের তাণ্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে হেফাজতে ইসলামের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে আসছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা।

মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার ভাদুঘর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) রহিছ উদ্দিন।

পুলিশ আরও জানায়, ২০১৬ সালেও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘটনার সঙ্গে এই কাসেমী প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কাসেমী তার সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে সংগঠিত ঘটনায় জড়িতদের বিচার চেয়ে পদত্যাগ করেন সংগঠনটির নেতা মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী। তিনি হেফাজতে ইসলামের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়র ঘটনার পর গত ২৩ এপ্রিল দল থেকে পদত্যাগ করেন মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী। পদত্যাগের কারণ হিসেবে তিনি দলের বিভিন্ন প্রোগ্রামে তাকে না ডাকা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের সঙ্গে সহিংসতার কথা উল্লেখ করেন। তবে গ্রেফতার এড়াতেই মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী দল থেকে পদত্যাগ করেছেন বলে সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে।

উল্লেখ্য, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের প্রতিবাদ এবং ঢাকা ও চট্টগ্রামে মাদরাসা ছাত্রদের ওপর পুলিশি অ্যাকশনের খবরে গত ২৬ থেকে ২৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক সহিংসতা হয়।

এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপারের কার্যালয়, প্রেসক্লাব, সিভিল সার্জনের কার্যালয়, মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়, পৌরসভা কার্যালয়, জেলা পরিষদ কার্যালয় ও ডাকবাংলো, খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানা ভবন, আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গন, আলাউদ্দিন খাঁ পৌর মিলনায়তন ও শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরসহ ৩৮টি সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।   এ ঘটনায় নিহত হয় ১২ জন। পরে এ ঘটনায় মোট ৫৬টি মামলা হয়। এসব মামলায় ৪১৪ জনের নাম উল্লেখসহ ৩০ থেকে ৩৫ হাজার অজ্ঞাতনামাদের আসামি করা হয়েছে।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print