t “সাহেদের সঙ্গে আপনার এত মহব্বত কীভাবে” স্বাস্থ্যের সাবেক ডিজিকে আদালত – পাঠক নিউজ

ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

“সাহেদের সঙ্গে আপনার এত মহব্বত কীভাবে” স্বাস্থ্যের সাবেক ডিজিকে আদালত

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

আলোচিত রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমের সঙ্গে কী করে খাতির হয়েছিল, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) আবুল কালাম আজাদের কাছে তা জানতে চেয়েছেন বিচারক।

রিজেন্ট কেলেঙ্কারির মামলায় ডা. আজাদ বৃহস্পতিবার আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। পরে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ কেএম ইমরুল কায়েশ ২ নভেম্বর পর্যন্ত জামিন মঞ্জুর করেন। সেই শুনানিতেই স্বাস্থ্যের ডিজিকে বিচারক ওই প্রশ্ন করেন।

শুনানি চলাকালে আবুল কালাম আজাদ বিচারককে বলেন, আমি সারাজীবন কোনো অন্যায় করিনি, আর কখনও অন্যায় করবও না। তিনি বলেন, সারা পৃথিবীতে করোনার যে অবস্থা, সেই অবস্থায় সচিব মহোদয়ের নির্দেশে… মানুষের জীবন বাঁচাতে এটা (রিজেন্টের সঙ্গে চুক্তি) করতে হয়েছিল। স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও সচিব মহোদয়ের সামনে (চুক্তি) স্বাক্ষর করা হয়েছিল।

আবুল কালাম আজাদ বলেন, সাহেদ যে একজন প্রতারক, সেটি আমার জানা ছিল না। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে রিজেন্ট হাসপাতালের মাধ্যমে দৈনিক ৫০টি করোনা টেস্ট করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

‘কিন্তু মানবসেবার নামে করোনাভাইরাস পরীক্ষা করার জন্য টাকা নিচ্ছে রিজেন্ট হাসপাতাল এমনটি অভিযোগ পরে জানতে পারি। এর পর আমি সঙ্গে সঙ্গে বললাম, ওই দুটি শাখা (রিজেন্ট হাসপাতালের) বন্ধ হয়ে যাবে।’

বিচারক এ সময় আজাদকে বলেন, সাহেদের সঙ্গে আপনার এত মহব্বত কীভাবে হয়েছিল?

আজাদ উত্তরে বলেন, চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার দিন সাহেদের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হয়েছিল। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মন্ত্রী মহোদয় উপস্থিত ছিলেন। আরও বড় বড় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ওই থেকে সাহেদের সঙ্গে আমার পরিচয়।

তিনি আরও বলেন, আমি আগে থেকে জানতাম না সাহেদ একজন প্রতারক ছিলেন। স্যার, আমার ডায়াবেটিস রয়েছে। আমরা জীবন তুচ্ছ করে মানুষের জন্য কাজ করেছি। আমি কোনো অপরাধ করিনি, আর ভবিষ্যতেও করব না।

লাইসেন্সের মেয়াদ না থাকার পরও করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহ ও চিকিৎসার জন্য চুক্তি করে ‘সরকারি অর্থ আত্মসাতের’ অভিযোগে এ মামলায় রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আবুল কালাম আজাদসহ মোট ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক ফরিদ আহমেদ পাটোয়ারী ৩০ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

বাকি চার আসামি হলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সাবেক পরিচালক আমিনুল হাসান, উপপরিচালক (হাসপাতাল-১) মো. ইউনুস আলী, সহকারী পরিচালক (হাসপাতাল-১) মো. শফিউর রহমান এবং গবেষণা কর্মকর্তা মো. দিদারুল ইসলাম।

সর্বশেষ

চকবাজারের কুটুমবাড়িকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

বাকলিয়া এক্সেস রোড়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবদল কর্মী নিহত : আহত ১০

ঘূর্ণিঝড় মোন্থা’র প্রভাবে সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে

দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপ দাশকে গ্রেপ্তার

মৃত্যুপুরী রাউজান : ১৩ মাসে ১৬ খুন

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে

রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print