ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

স্ত্রী নির্যাতন মামলায় ট্রাফিক সার্জেন্ট ইকবালের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চিকিৎসক স্ত্রীকে যৌতুকের জন্য নির্যাতনের অভিযোগে চট্টগ্রামে এক ট্রাফিক সার্জেন্টের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

আজ বুধবার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক বেগম ফেরদৌস আরা এ আদেশ দেন। এর আগে চলতি বছরের ২৬ আগষ্ট মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার আসামি সার্জেন্ট ইকবাল হোসেন বর্তমানে খুলনায় কর্মরত। বাদী ডা. সোনিয়া সামাদ চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ের বারৈয়ারহাট এলাকায় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত আছেন।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট খন্দকার আরিফুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেন সমাজসেবা কর্মকর্তা। আদালত তদন্ত প্রতিবেদনের গ্রহণ করে সার্জেন্ট ইকবালের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, চলতি বছর ১১ ফেব্রুয়ারি সোনিয়া সামাদের সঙ্গে বিয়ে হয় ইকবাল হোসেনের। এরপর থেকে বাদীকে যৌতুকের জন্য চাপ দিতে থাকেন ইকবাল। বাদীর মা-বাবা ইতালিপ্রবাসী। অভিযুক্তের মানসিক নির্যাতনে অতিষ্ট হয়ে ৬ এপ্রিল যৌতুকের এক লাখ টাকা তাকে বুঝিয়ে দেন বাদী। এরপর ঢাকার সাভারে থাকা পাঁচ তলা বাড়ি, একটি প্রাইভেটকার ইকবালের নামে লিখে দিতে বাদীকে চাপ দেন।

বাদী মীরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জে একটি ক্লিনিকে কমর্রত আছেন। গত ২৫ জুলাই বাদীর জোরারগঞ্জের বাসায় এসে অভিযুক্ত ইকবাল হোসেন যৌতুকের জন্য তাকে নির্যাতন করেন বলেও মামলায় উল্লেখ করা হয়।

আদালত সূত্রে জানা যায়, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১১ (গ) ধারায় (যৌতুকের জন্য জখম করা) মামলাটি করা হয়েছিল। বিয়ের পর থেকে স্ত্রীর নামে ঢাকার সাভারে একটি বাড়ি ও একটি প্রাইভেটকার দখলে নিতে চাপ দিচ্ছিলেন ইকবাল। কিছু টাকা এবং স্ত্রীর গহনা ইকবাল আত্মসাৎ করেন। গত ২৫ জুলাই যৌতুকের জন্য মিরসরাইয়ের জোরারগঞ্জের বাসায় ইকবাল স্ত্রীকে মারধর করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।

এসময় ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে পুলিশ এসে ওই নারীকে উদ্ধার করেন। আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে মীরসরাই উপজেলার সমাজসেবা কর্মকর্তাকে ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তদন্ত শেষে প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছিল।

অ্যাডভোকেট খন্দকার আরিফুল আলম বলেন, সমাজসেবা কর্মকর্তা তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেন। আদালত তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর সন্তুষ্ট হয়ে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print