ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চসিকের চাকরি পছন্দ হয়নি নালায় নিখোঁজ সেই সালেহ আহমদের ছেলের

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

পদ পছন্দন না হওয়ায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) অস্থায়ী চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন নগরীর মুরাদপুরে নালায় পড়ে নিখোঁজ হওয়া সালেহ আহমেদের ছেলে সাদেকুল্লাহ মহিম।

সিটি করপোরেশন পরিচালিত সিএনজি স্টেশনে হেলপার পদে তাকে চাকরি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পদ পছন্দ না হওয়ায় চাকরি ছেড়ে গ্রামের বাড়ি পটিয়ায় চলে গেছেন তিনি।

জানা গেছে, সাদেকুল্লাহ মাহিন এবারের এইচএসসি পরীক্ষার্থী। তাকে সিটি কর্পোরেশনের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর পদে অস্থায়ী নিয়োগ দেন গত মাসে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।

গত ২৫ আগস্ট বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা হলে নালা ও সড়ক একাকার হয়ে যায়। মুরাদপুরে নালায় পড়ে নিখোঁজ হন নগরের চকবাজারের সবজি বিক্রেতা সালেহ আহমেদ। এখনও তার খোঁজ মেলেনি। এক ছেলে, এক মেয়ে ও স্ত্রী নিয়ে ছিল সালেহ আহমেদের সংসার। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ে তার পরিবার।

গত ২৬ আগস্ট নগরীর আছাদগঞ্জে সালেহ আহমেদের শ্বশুরবাড়িতে যান সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। তিনি সালেহ আহমেদের ছেলেকে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। গত ১২ অক্টোবর তার হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেন সিটি মেয়র।

মহিম বলেন, ‘সিএনজি পাম্পে স্লিপ লেখার কাজ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দেওয়া হয়েছে গাড়িতে গ্যাস ভরার দায়িত্ব, যা করা আমার জন্য কষ্টকর। বিষয়টি মেয়র মহোদয় ও দায়িত্বশীল প্রকৌশলীকে জানিয়েছি। মেয়র দায়িত্ব পরিবর্তনের আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রকৌশলী বলেছেন, অন্য দায়িত্ব দেওয়া সম্ভব নয়। এটা ছাড়া অন্য কোনো পদ নেই বলেও জানিয়েছেন তিনি। তাই চাকরি ছেড়ে দিয়েছি।’

সিটি করপোরেশনের যান্ত্রিক শাখার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সুদীপ বসাক বলেন, ‘মহিমকে শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি দেওয়া হয়েছে। তিনি চাকরি ছেড়ে দেননি। সামনে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। তাই আপাতত আসতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন। তার প্রতি সবার সহানুভূতি আছে।’

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২৫ আগস্ট বৃষ্টির কারণে নগরীর মুরাদপুরে জলবদ্ধতার মধ্যে   পা পিছলে নালায় পড়ে পানির স্রোতে নিখোঁজ হন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ছালেহ আহমদ। তাঁর বাড়ি পটিয়া উপজেলার কুসুমপুরা ইউনিয়নের মনসা গ্রামে। নিখোঁজ হওয়ার পর ছালেহ আহমেদের বাসায় গিয়ে পরিবারকে সান্ত্বনা দেন সিটি মেয়র এম রেজাউল করিম। এ সময় তিনি ছালেহ আহমেদের পরিবার থেকে একজনকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। আর সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে ছালেহ আহমেদের একমাত্র ছেলে সাদেকুল্লাহ মাহিনকে ১২ অক্টোবর চসিক পরিচালিত সিএনজি ফিলিং স্টেশনে চাকরির নিয়োগপত্র হাতে তুলে দিয়েছিলেন মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print