t চমেকে ছাত্র বহিস্কারে সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান ছাত্রলীগের, অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবী – পাঠক নিউজ

ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চমেকে ছাত্র বহিস্কারে সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান ছাত্রলীগের, অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবী

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় ২৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদের বহিস্কারকে বেআইনি এবং তাদের নির্দোষ দাবী করে সংবাদ সম্মেলন করেছে চমেক ছাত্রলীগের একাংশ।

আজ বুধবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলন একাডেমিক কাউন্সিলের নেওয়া বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার এবং সঠিক তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন। একই সাথে চমেক অধ্যক্ষ ডা. সাহেনা আক্তার ও ইন্টার্ন হোস্টেলের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মিজানুর রহমানের পদত্যাগ দাবী করেছেন। অন্যথায় কঠোর আন্দোলনের হুঁসিয়ারী দেন তারা। কলেজ ছাত্রাবাসে সংঘটিত হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভায় নির্দোষ ছাত্রদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তারা এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেন।

সংবাদ সম্মেলনে তারা জানান, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের একাডেমিক কাউন্সিল কর্তৃক গঠিত তদন্ত কমিটি ও এর কার্যক্রমের নামে সুপরিকল্পিতভাবে মূল ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। ২৯ ও ৩০ অক্টোবর সংঘটিত ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ থাকার পরেও আকিবের উপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি কলেজ অধ্যক্ষ। অন্যদিকে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তে ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন ২৩ জনকে কোনো ধরনের সাক্ষ্য প্রমাণ ছাড়াই শুধুমাত্র মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয়েছে। একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ১৬ জনের মধ্যে মাত্র ৭ জনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়াও ঘটনার সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিয়ে নির্দোষ ছাত্রদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ এ বিতর্কিত সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে এবং সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করছে।

সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রলীগ নেতারা আরও বলেন, চমেক ছাত্রলীগের রাজনীতিকে ধূলিসাৎ করার লক্ষ্যে বর্তমান অধ্যক্ষ ডা. সাহেনা আক্তার জামায়াত শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এমন বিতর্কিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। চমেক শাখা ছাত্রলীগ অনতিবিলম্বে এ একপাক্ষিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছে। সেই সঙ্গে সঠিক তদন্ত করে উপযুক্ত তথ্য প্রমাণাদি সাপেক্ষে দোষীদের বিচারের আওতায় আনার জোর দাবি জানানো হয়।

উল্লেখ্য, গত ২৯ অক্টোবর রাত ও ৩০ অক্টোবর চমেক ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এরপর অনির্দিষ্টকালের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হল বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। এরপর মঙ্গলবার চমেক একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় বিভিন্ন মেয়াদে ৩১ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়া ২৭ নভেম্বর প্রতিষ্ঠানটি খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সর্বশেষ

চকবাজারের কুটুমবাড়িকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

বাকলিয়া এক্সেস রোড়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবদল কর্মী নিহত : আহত ১০

ঘূর্ণিঝড় মোন্থা’র প্রভাবে সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে

দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপ দাশকে গ্রেপ্তার

মৃত্যুপুরী রাউজান : ১৩ মাসে ১৬ খুন

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে

রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print