চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত প্রতিহিংসার শিকার দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন নির্বাচনে একমাত্র অপরাজিত নেত্রী বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। শেখ হাসিনাও নির্বাচনে হেরেছে কিন্তু দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আকাশচুম্ভী জনপ্রিয়তায় আজ তিনি ব্যক্তিগত আক্রোশের শিকার।
তিনি আজ ২৫ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) বিকাল ৪ টায় নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় সম্মুখ মাঠে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের উদ্যোগে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নি:শর্ত মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবীতে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কিছু হলে সব দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে। র্যাড এলার্ট জারী করে জনগণের দৃষ্টি সরানোর কূট কৌশল দেশবাসী ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। এ দেশের জনগণই ফ্যাসিষ্ট সরকারের পতন ঘটাবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী। দেশীবিদেশী ষড়যন্ত্রকারীরা জিয়া পরিবারকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখতেই এসব ষড়যন্ত্র করছে।
সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন জনগণের মতামতের ভিত্তিতে। এদেশের মানুষের মণিকোঠায় তার অবস্থান। তিনি এ সময় দেশমাতাকে মুক্ত করতে আন্দোলন সংগ্রামের প্রস্তুতি নেয়ার আহবান জানান।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সিনিয়ার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেনের পরিচালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নগর যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি ইকবাল হোসেন, সহ সভাপতি নুর আহম্মদ গুড্ডু, এস এম শাহ আলম রব, এম এ রাজ্জাক, ফজলুল হক সুমন, মো. ইলিয়াছ, আবদুল করিম, আবদুল গফুর বাবুল, মিয়া মো: হারুন, নাসির উদ্দিন চৌধুরী নাছিম, হাসান মুরাদ,
জসিমুল ইসলাম কিশোর, মুজিবুর রহমান মুজিব, জাহিদুল হাসান বাবু, অরূপ বড়ুয়া, মোহাম্মদ আলী সাকি, যুগ্ম সম্পাদক মো: হুমায়ুন কবীর, এরশাদ হোসেন, আব্দুল হামিদ পিন্টু, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, রাজন খান, ওমর ফারুক, হেলাল হোসেন, গুলজার হোসেন, সহ সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আলম, আসাদুর রহমান টিপু, সাজ্জাদ হোসেন সাজু, জাহাঙ্গীর আলম বাচা, শাহজালাল পলাশ, মুজিবর রহমান রাসেল, আহাদ আলী সায়েম, জাফর আহমেদ খোকন, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নূর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মোহাম্মদ সাগীর, জসিম উদ্দিন সাগর, মো: আলাউদ্দিন, মহিউদ্দিন মুকুল, এস এম বখতেয়ার উদ্দিন, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, নুরুল আমিন, মো. ইকবাল, মো. নওশাদ, আসাদুজ্জামান রুবেল, সহ সম্পাদক বৃন্দ মনোয়ার হোসেন মানিক, মাহবুবুর রহমান, সাহেদুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম জহির, মো. কামরুল ইসলাম, জিয়াউল হক মিন্টু, মিজানুর রহমান বাবুল, হাফেজ কামাল উদ্দিন, হামিদুল হক, মেজবাহ উদ্দিন মিন্টু, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, হোসেন জামান, গুলজার হোসেন মিন্টু, আনোয়ার হোসেন, মো: ইদ্রিস, সালাহ উদ্দিন যুবরাজ, মো. জসিম উদ্দিন, মনজুর আলম, আবুল কালাম, জাফর সাদেক সোহেল, মো. ইউসুফ,
মিজানুর রহমান দুলাল, নগর যুবদলের সদস্য আফাসার উদদৌলা অপু, লতিফুল বারী সুমন, সোহাগ খান, সাব্বির ইসলাম ফারুক, আবদুল করিম, আজিজ চৌধুরী, সাখাওয়াত কবীর সুমন, থানা যুবদলের আহবায়ক কুতুব উদ্দিন, যুগ্ম আহবায়ক, মনজুর আলম, শেখ রাসেল, শওকত খান রাজু, মোরশেদ কামাল, ওয়ার্ড যুবদলের আহবায়ক এস এম আলি, মেজবাহ উদ্দিন, আকতার হোসেন, জাবেদ হোসেন, সাইফুল আলম,
মো: হাসান, এস এম শাহবাজ, বাদশাহ আলমগীর, মো: ইউনুস, মো: মুজাহিদ, জহিরুল ইসলাম, মাসুদ আলম ও মো: ইসকান্দর প্রমূখ।
