t চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় স্বাক্ষী দেয়ায় গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা – পাঠক নিউজ

ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় স্বাক্ষী দেয়ায় গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

হত্যা মামলার সাক্ষ্য দেওয়ায় চট্টগ্রামে লায়লা বেগম নামে গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা হত্যা করা হয়। এ ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত ইরানকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

গত ১ জানুয়ারি ইরান, তার দুই ভাইসহ অন্যান্য সহযোগীরা মিলে ইপিজেড থানা এলাকায় লায়লা বেগমের বসতভিটায় হামলা চালান। হামলায় লায়লা বেগম ও তার ছেলে গুরুতর আহত হন। পরে ৬ জানুয়ারি চিকিৎসাধীন অবস্থায় চমেক হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন লায়লা বেগম।

আজ মঙ্গলবার ভোরে মীরসরাই জোরারগঞ্জের ইছাখালী ইকোনোমিক জোনের ভাবীর মোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মঙ্গলবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায় র্যাব।

গ্রেপ্তার ইরান নগরীর ইপিজেড থানাধীন ২ নম্বর মাইলের মাথা এলাকার মহব্বত মুন্সীর বাড়ির মৃত আবুল বশরের ছেলে।

র‌্যাবের সিনিয়র সহকারী পরিচালক(মিডিয়া) মো. নূরুল আবছার জানান, ইরানের বিরুদ্ধে নগরের বিভিন্ন থানায় দুটি হত্যা মামলাসহ চারটি মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

উল্লেখ্য- ২০০৯ সালের ১১ এপ্রিল পারিবারিক বিরোধের জের ধরে এরশাদ (২২) নামে এক যুবককে নগরীর ইপিজেড থানার মাইলের মাথা মহিউদ্দিনের গ্যারেজের সামনে মারধর করেন ইরান ও তার দুই ভাই। দেশিয় অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত এরশাদকে ঘটনাস্থল থেকে প্রত্যক্ষদর্শীরা উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঘটনার পরদিন এরশাদ মৃত্যুবরণ করেন।

এ ঘটনায় ইরান ও তার দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে ইপিজেড থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়। এরপর আসামিরা গ্রেপ্তার হয়ে বিভিন্ন মেয়াদে জেল খেটে জামিনে বের হয়ে আসেন। জেল থেকে বের হয়ে মামলায় সাক্ষ্য না দেওয়ার জন্য আসামিরা সাক্ষীদের চাপ দিতে থাকেন। কিন্তু লায়লা বেগমের স্বামী কবির আহম্মেদ (৬৫) ও ছেলে ওমর ফারুক (৩১) এরশাদ হত্যা মামলায় আদালতে সাক্ষ্য দেন।

এতে ক্ষিপ্ত হয়ে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি ইরান, তার দুই ভাইসহ অন্যান্য সহযোগীরা মিলে ইপিজেড থানা এলাকায় লায়লা বেগমের বসতভিটায় হামলা চালান। হামলায় লায়লা বেগম ও তার ছেলে গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করেন। পরে ৬ জানুয়ারি চিকিৎসাধীন অবস্থায় চমেক হাসপাতালে মারা যান লায়লা বেগম।

এ ঘটনায় ইপিজেড থানায় ইরান ও তার দুই ভাইয়ের নামে আরেকটি মামলা দায়ের হয়। এরপর থেকে পলাতক ছিলেন তিন ভাই। পরে র‌্যাব তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় জোরারগঞ্জ থানা এলাকায় ইরানের অবস্থান শনাক্ত করে।

আজ (মঙ্গলবার) ভোরে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে ইরানকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। এখনো পলাতক রয়েছে তার দুই ভাই মো. আরমান (৩৫) ও ইমতিয়াজ (৩২)।

সর্বশেষ

চকবাজারের কুটুমবাড়িকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

বাকলিয়া এক্সেস রোড়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবদল কর্মী নিহত : আহত ১০

ঘূর্ণিঝড় মোন্থা’র প্রভাবে সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে

দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপ দাশকে গ্রেপ্তার

মৃত্যুপুরী রাউজান : ১৩ মাসে ১৬ খুন

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে

রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print