ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

সাধারণ কিছু দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করেছি

????????????????????????????????????

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার বিজয় মঞ্চে বক্তব্য রাখছে ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ , খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী।

ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ এম.পি বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধর শুধু ৯ মাসের যুদ্ধ নয় এটা একটি পরিপূর্ণ জনযুদ্ধ। ১৯৪৮ সাল থেকে যখন বাঙালির ভাষার উপর আঘাত আসে তখন থেকেই বঙ্গবন্ধু বাঙালির স্বাধীনতা অর্জনের প্রস্তুতির ইঙ্গিত দেন। ৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্র বলতে সাধারণ কিছু রাইফেল, বন্দুক, হাতবোমা ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্র ছিল। তারপরও মুক্তিযোদ্ধারা হানাদার বাহিনীকে মিত্র বাহিনীর সহযোগিতায় পরাজিত করে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।

তিনি মঙ্গলবার রাতে নগরীর এম এ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন মাঠে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার বিজয় মঞ্চের স্মৃতিচারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী আরো বলেন, মার্চের শুরু থেকেই বুঝে গিয়েছিলাম স্বাধীনতার জন্য অস্ত্র হাতে তুলে নিতে হবে। এজন্য সবার কাছে ধর্ণা দিয়েছিলাম কিন্তু কেউই আমাদের বিমুখ করেনি। গুটি কয়েক মীরজাফর ছাড়া সকল বাঙালি তরুণ-যুবক, আবাল বৃদ্ধ বনিতা মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে থেকে নির্ভয়ে সাহায্য সহযোগিতা করেছে। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ভয়াবহ নির্মমতা স্বত্ত্বেও বাঙালি বীর জনতা সাহস ও ইন্দন যুগিয়েছে। সেদিন বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার প্রশ্নে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল বলেই এটা সম্ভব হয়েছিল এবং এই লড়াই পরিপূর্ণ জনযুদ্ধের রূপ নেয়। তিনি বাংলাদেশকে সর্বক্ষেত্রে উন্নয়নের উদীয়মান সূর্য হিসেবে অভিহিত করে বলেন, মনে রাখতে হবে স্বাধীনতার ৪৫ বছর পরও আমাদের মাথার উপর থেকে কালো মেঘ কেটে যায়ণি। তারা এই কালো মেঘ আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি স্বরূপ। তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জ্বালিয়ে রাখতে হবে।

অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম এম.পি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ সুখের মুখ দেখেছে। আমরা যখন সংখ্যায় সাড়ে ৭ কোটি ছিলাম তখনও অনেকে না খেয়েছিল। আজ আমরা ১৭ কোটি মানুষ খাদ্য, শিক্ষা, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, কৃষি, শিল্প সব ক্ষেত্রেই সমৃদ্ধির সুফল ভোগ করছি। এই অর্জনকে ধরে রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে।

মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.বি.এম. মহিউদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও মহাসচিব মোহাম্মদ ইউনুছের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত স্মৃতিচারণ সভায় বিজয় মঞ্চে আলোচক ছিলেন বিশিষ্ট কলামিষ্ট অধ্যক্ষ ফজলুল হক।

মহিউদ্দিন চৌধুরী তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের তরুণদের মগজ ধোলাই করার অপচেষ্টা হয়েছে। জামায়াত-শিবিরের নেতারা এখনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে ঘাপটি মেরে আছে। তাদেরকে চিহ্নিত করে গণবিচ্ছিন্ন করার মধ্যে দিয়ে আমাদের শংকা দূর করতে হবে।

সভা শেষে চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। এছাড়া বিজয় মঞ্চের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দলীয় নৃত্য পরিবেশন করেন ওড়িষি এন্ড টেগর ডান্স মুভমেন্ট সেন্টার ও রুমঝুম নৃত্যাঙ্গন।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print