ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

পার্কভিউ হাসপাতালের প্রতারণা

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

কোন ধরণের পরিক্ষা-নিরীক্ষা টেস্ট কিংবা চিকিৎসা সেবা না দিয়ে রোগি ভর্তির ৪ ঘন্টার মাথায় ১২ হাজার টাকা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে নানা ভাবে বির্তকিত পার্কভিউ হাসপাতালের বিরুদ্ধে।

বেসরকারী এ হাসপাতালটির বিরুদ্ধে এর আগেও মৃত রোগির লাশ আটকে রাখা, ভুল চিকিৎসায় রোগির মৃত্যুসহ নানা অনিয়ম ও প্রতারণার অভিযোগ উঠে।

জানা গেছে, অসুস্থতা নিয়ে দুইদিন আগে বেসরকারী পার্কভিউ হাসপাতালে ভর্তি হন ৩৩ বছর বয়সী ফরহাদুল ইসলাম। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জানান, ফরহাদুলের অ্যাপেন্ডিক্সের অপারেশন করতে হবে। অপারেশনের আগে রোগ নির্ণয়ের জন্য টাকাও আদায় করা হয়। হাসপাতালে ভর্তির ঘণ্টা দুয়েক পরেও ফরহাদুলের অপারেশন না করার কারণ জানতে চান ফরহাদুলের স্বজন কামরুজ্জামান। হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, সার্জারি চিকিৎসক আসেননি। রোগীর আশঙ্কাজনক অবস্থার দায় নেওয়া হবে না বলে জানালে বাধ্য হয়ে রিলিজ নিয়ে ততক্ষণে অন্য হাসপাতালে নেওয়া হয় ফরহাদুলকে।

পার্কভিউ হাসপাতালে ভর্তির পর রিলিজ নেওয়া পর্যন্ত চার ঘন্টায় বিল আসে ১২ হাজার ৮২৩ টাকা। পরে সেখান থেকে ১৩’শ টাকা ছাড় (ডিসকাউন্ট) দিয়ে সাড়ে ১১ হাজার টাকা পরিশোধ করেন রোগীর স্বজন কামরুজ্জামান। পরবর্তীতে জানা যায়, কোনো ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা ছাড়াই টাকা আদায় করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সেই টাকা ফেরত চাইতে গিয়েও দুর্ব্যবহারের শিকার হয়েছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে হাসপাতালটির বিরুদ্ধে।

ভুক্তভোগী রোগীর স্বজন মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘সেখান থেকে চলে আসার পর হাসপাতালের একজন ওয়ার্ডবয় আমাকে কল করে বিল বেশি আদায় করা হয়েছে বলে জানায়। টেস্ট না করেই আমার কাছ থেকে বাড়তি টাকা নেওয়া হয়েছে। তবে এ টাকা ফেরত চাইলে হিসাব বিভাগের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা আমার সাথে দুর্ব্যবহার করেন।’

আদায় করা বাড়তি টাকা ফেরত পেয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘না, এখনো পর্যন্ত টাকাটা তারা রিফান্ড করে নাই। ওখানকার কেউ একজন ফোন দিলে আমি টাকাটা আনবো। এখনো পর্যন্ত তারা কেউ আমাকে ফোন দেয় নাই। আমি আজকের দিন ওয়েট (অপেক্ষা) করবো; যদি ফোন না আসে তাহলে আগামীকাল সকালে ভোক্তা অধিদপ্তরে মামলা করবো।’

ঘটনার বিষয়ে হাসপাতালটির জেনারেল ম্যানেজার তালুকদার জিয়াউর রহমান শরীফ গণসাধ্যমকে বলেন, ‘আমরাই তাদেরকে ফোন করে জানিয়েছি। নতুবা তারা জানতে পারতো না। আমরাই ফাইন্ডআউট করেছি তার টেস্টের ওটা কেন্সেল হয়নি। আমাদের ফ্লোর ইনচার্জ রোগী নিয়ে ব্যস্ত থাকায় সিনিয়র ওয়ার্ডবয় দিয়ে ফোন করে ব্যাপারটি জানাই। আমার কাছে দুঃখ লাগলো পজেটিভলি কাজটা করতে গিয়ে বদনামের ভাগিদার হলাম। উনারা সার্ভিস নিয়ে যদি কোনো অভিযোগ থাকতো তখন মানা যেত। এখন শুধু শুধু ঘটনাটা লম্বা করলো।’

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print