
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)র ঢাকার সমাবেশে যোগ দিতে সারাদেশ থেকে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ এখন রাজধানীমুখি। শুক্রবার বিকেলে জনসভার মাঠের অনুমোদন পাওয়ার পর থেকে জনসভাস্থান ঢাকার গোলাপবাগের মাঠে ভীড় করছে নেতাকর্মীরা। সন্ধ্যার নাগাদ লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠেছে গোলাপবাড়ের বিশাল মাঠ।
শত বাধা বিঘ্ন ও পুলিশী হয়রানী উপেক্ষা করে মানুষ ছুটছে রাজধানী দিকে।
এদিকে স্বরণকালে বৃহৎ এ সমাবেশে যোগ দিয়ে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটনাতে ঢাকায় ছুটছে চট্টগ্রামের নেতাকর্মীরা। গত ৩ দিন ধরে চট্টগ্রাম মহানগরী ও উত্তর জেলা দক্ষিণ জেলার হাজার হাজার বিএনপি ও যুবদল ছাত্রদল স্বেচ্ছাসেবক দলসহ অন্যান্য অঙ্গদলের নেতাকর্মীরা ঢাকামুখি হয়েছেন।

শুক্রবার চট্টগ্রাম নগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন ও সদস্য সচিব আবুল হাসেম বক্করের নেতুত্বে নেতাকর্মী ব্শিাল বহর সমাবেশে যোগ দিয়েছেন।
অবশ্য পুলিশী ঝামেলা ও নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে ডাক টোল পিটিয়ে গাড়ি বহর নিয়ে এবার সমাবেশে যাওয়া হয়নি বলে জানান নেতারা। তবে ৩দিন আগ থেকে নেতাকর্মী সমর্থবরা যে যার যার মত ঢাকায় পৌছে গেছেন বলে জানান নগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাসেম বক্কর। তিনি পাঠক ডট নিউজকে বলেন, আমরা নেতৃবৃন্দরা বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে ঢাকায় পৌছেছি। যেহেতু বিচ্ছিন্ন ভাবে সবাই ঢাকায় এসেছে তাই নিদ্দিষ্টভাবে বলা যাচ্ছে কত লোক ঢাকা আসছে। তবে প্রতিটি ওয়াত থেকে ২/৩ শ করে নেতাকর্মী ঢাকায় এসেছে। আজকে রাতে এবং সকালে আরো নেতাকর্মীরা আসবে।
ঢাকায় সমাবেশে যোগ দেয়া চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির নেতাদের মধ্যে কয়েকজন হলেন- আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন, সদস্য সচিব আবুল হাসেম বক্কর, সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আবদুল মান্নান, এম এ আজিজ মোহাম্মদ মিয়া ভোলা এস এম সাইফুল ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আবদুল মান্নান শাহ আলম সফিকুর রহমান স্বপন।
এছাড়া আলাদাভাবে ঢাকায় পৌছেছে যুবদল, ছাত্রদল, শ্রমিক দল ও পেশাজীবি নেতারা।
