
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে একজন ট্রাক চালকের সহকারী।
আজ বুধবার (১ ফেব্রুয়ারী) জেলার বাঁশখালী ও মীরসরাই উপজেলায় দুই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা , দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে বাঁশখালী উপজেলার আনোয়ারা-বাঁশখালী পিএবি প্রধান সড়কের গুনাগরী এলাকায় দুই সিএনজি অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনায় মো. আজগর হোসেন (৪০) নামে এক যুবক গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত মো. আজগর হোসেন উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নের মাইজপাড়ার শিব্বির আহমদের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা, দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে বাঁশখালী উপজেলার আনোয়ারা-বাঁশখালী পিএবি প্রধান সড়কের গুনাগরী এলাকায় দুই সিএনজি অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনায় মো. আজগর হোসেন (৪০) নামে এক যুবক গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত মো. আজগর হোসেন উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নের মাইজপাড়ার শিব্বির আহমদের ছেলে।
চমেক হাসপাতালে দায়িত্বপালনকারী পাঁচলাইশ থানার ওসি (তদন্ত) সাদিকুর রহমান বলেন, বাঁশখালীর গুনাগরীতে দুই সিএনজি অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় মো. আজগর হোসেন নামে এক যুবক গুরুতর হয়। আহতাবস্থায় তাকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ মর্গে রাখা আছে।
এদিকে এর আগে সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মীরসরাই উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় মো: রণি (২২) নামে ট্রাক চালকের এক সহকারী নিহত হয়েছেন।
সকাল ৯টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মিঠাছরা গাংচিল ফিলিং স্টেশন এলাকায় সিমেন্ট আনলোড করার সময় আরেকটি ট্রাকের ধাক্কায় রণির মৃত্যু হয়। নিহত রণির বাড়ি চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহা এলাকায়।
পুলিশ ও প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানায়, সকাল ৯টার দিকে সেভেন রিং সিমেন্টের একটি ট্রাক থেকে সিমেন্ট আনলোড চলছিল। এ সময় পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সেভেন রিং সিমেন্ট বহনকারী ট্রাকের সহকারী রণিকে অপর একটি ট্রাক চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পাশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত
ঘোষণা করেন।
মীরসরাইয়ের জোরারগঞ্জ হাইওয়ে থানার ওসি মো: আলমগীর জানান, দুর্ঘটনার এক ট্রাক চালকের সহকারী মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। তবে বিস্তারিত জানি না। আমরা খবর নিচ্ছি।