ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

কক্সবাজারে ২০ মিনিট বৃষ্টির পর ঝলমলে রোদ

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে কক্সবাজারে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়ে ফের ঝলমলে রোদ উঠেছে। শুক্রবার (১২ মে) জুমার নামাজের পর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হওয়া আরম্ভ হয়। এরপর বেলা তিনটা হতে শুরু হয়।

কক্সবাজারে চলছে ৪ নম্বর হুশিয়ারি সতর্ক সংকেত। বইছে মাঝারি হাওয়া। সৈকতে বাড়ছে ঢেউ। মোখা প্রবলতা ও সম্ভাব্য ক্ষতি মোকাবিলায় আগাম প্রস্তুতি নিয়েছে কক্সবাজার প্রশাসন। প্রস্তুত রাখা হয়েছে জেলার ৫৭৬টি আশ্রয় কেন্দ্র ও ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক। এমনটি জানিয়েছেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. আবু সুফিয়ান।

এডিএম আবহাওয়া অধিদপ্তরের বরাত দিয়ে বলেন, মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে শক্তি বাড়াচ্ছে। এর প্রভাবে কক্সবাজারের আকাশ শুক্রবার দুপুর হতে মেঘাচ্ছন্ন হওয়া শুরু করে। দুপুর থেকে সংকেতও বেড়ে ৪ নম্বর স্থানীয় হুশিয়ারী সংকেত দেখানো হয়েছে, বাড়ছে বাতাসের প্রভাবও। সমুদ্র ধীরে ধীরে উত্তাল হচ্ছে, বেলা তিনটার দিকে শুরু গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি। এটি টানা চলে ২০-২৫ মিনিট। পর্যটকদের নিরাপদ দূরত্বে থেকে সমুদ্রসৈকত ভ্রমণের জন্য সতর্ক করছেন ট্যুরিস্ট পুলিশ, লাইফগার্ড ও বিচ-কর্মীরা। দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে পর্যটকদের নিরাপদে চলাচলে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

.

তিনি আরও জানান, ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় আগাম প্রস্তুতি উপলক্ষে ইতিমধ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কমিটির সভা হয়েছে। জেলায় ৫৭৬টি আশ্রয় কেন্দ্র, ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। একইসঙ্গে মজুদ রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত খাবারও। পরিস্থিতি বিবেচনায় ঝুঁকিপূর্ণদের আশ্রয় কেন্দ্রে আনার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসনসহ প্রতিটি উপজেলা পরিষদে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। সেখান হতেই জরুরি নির্দেশনা ও সেবা পাওয়া যাবে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয় সূত্র জানায়, মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় দুপুর নাগাদ দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে দিকে অবস্থান করছিল। এটি আরও অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অবস্থান পরিবর্তন করতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ কক্সবাজার উপকূল হতে ৯৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। তাই কক্সবাজার বন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

কক্সবাজারের পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান বলেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় কক্সবাজার শহরে ১০টি আশ্রয়কেন্দ্র, কন্ট্রোল রুম ও মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এছাড়া খাদ্য, পানি ও জরুরি সেবায় প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে মাইকিং করে সতর্ক করা হবে।  সূত্র: ইত্তেফাক।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print