ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

ফটিকছড়ির ইউপি চেয়ারম্যান সহ ৪ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রামে ফটিকছড়িতে জমি দখল ও লাখ টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগে ফারুকুল আজম নামে এক ইউপি চেয়ারম্যান সহ ৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন এক ভুক্তভোগী।

আজ বুধবার (১২ জুলাই) বিকেলে চট্টগ্রাম সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করেন সোহাইবুল নামে ভুক্তভোগী ব্যক্তি।

ম্যাজিস্ট্রেট মাহাবুবুল হক অভিযোগ আমাকে নিয়ে জেলা ডিবিকে তা তদন্ত করব প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন, চেয়ারম্যান ফারুকুল আজমের সহযোগী আমান উল্লাহ, এনামুল হক এনু ও আমির হোসেন। তারা সবাই ফটিকছড়ি উপজেলার ভক্তপুর ইউনিয়নের তালুকদার বাড়ির বাসিন্দা।

বাদীর আইনজীবী আহমেদ কবির করিম মামলাদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

মামলার অভিযোগে জানা গেছে, বাদি সোহাইবুল করিম একই এলাকার বাসিন্দা। কিন্তু পেশাগত ও পারিবারিক কারণে বাদি দীর্ঘদিন ধরে গ্রাম ছেড়ে চট্টগ্রাম শহরে বসবাস করছেন।

বাড়ির অনুপস্থিতে প্রভাবশালী ইউপি চেয়ারম্যান ফারুকুল আজম ও তার সহযোগীরা বাদীর জায়গা জমিতে অবৈধভাবে প্রবেশ করে গাছ কেটে জমির মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি করছিল।

এতে বাধা দিলে আসামিরা ২০১০ সালের ২৩ মে বাদীর উপর হামলা চালায়। এ নিয়ে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে।

প্রধান আসামী ফারুকুল আজম কিছুদিন আগে ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর গ্রামে তার জুলুম নির্যাতন বেড়ে যায়।তিনি ও তার বাহিনীর লোকজন বেপরোয়া হয়ে বাঁদিকে হুমকি-ধমকি দিতে থাকে। বাদির নিষেধের সত্ত্বেও তার জমিতে মাটিকাটা অব্যাহত রাখলে এব্যাপারে স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়। এর প্রেক্ষিতে দুই পক্ষকে ইউএনও অফিসে ডেকে মীমাংসার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু ইউএনও অফিস থেকে ফেরার পথে বাদীর উপর পুনরায় হামলা চালায় চেয়ারম্যান ফারুকুল আজম।  তাকে প্রাণে মারার হুমকি দেয়।  এই নিয়েও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আদালতে সিআর মামলা দায়ের করা হয়।

এ পরিস্থিতিতে বাদী তার জমি অন্যত্র বিক্রি করে দিতে চাইলে চেয়ারম্যান ফারুক বাধা দিতে থাকে।

মামলায় বাদী আরো অভিযোগ করেন তিনি তার চাচাতো ভাই এডভোকেট এম এ নাসির এর কাছে জমি বিক্রি করতে চাইলে চেয়ারম্যান ক্রেতা এম এ নাসিরকে জমি না কিনতে হুমকি দেয়। জমি কিনতে হলে তাকে এক লাখ টাকা চাঁদা দিতে হবে বলে জানিয়ে দেয়।

বাদীর আইনজীবী আহমেদ কবির করিম পাঠক নিউজ ডটকমকে বলেন এই চেয়ারম্যান এলাকায় অনেক প্রভাবশালী। যে কেউ জায়গা জমি বিক্রি করতে চাইলে তাকে চাঁদা দিতে হয়।  তিনি আমার মক্কেলের কাছে ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছেন। তার বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলা রয়েছে।  ইতোমধ্যে একটি মামলায় তার সাজাও হয়েছে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print