ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

পোষাক রপ্তানির নামে ৩শ কোটি টাকা পাচার করেছে ১০ গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠান

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

chattogram port file photo পোষাক রপ্তানির নামে ৩শ কোটি টাকা পাচার করেছে ১০ গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠান
.

চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পোষাক রপ্তানির আড়ালে জালিয়াতির মাধ্যমে ঢাকার ১০ গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠানের ৩শ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ উঠেছে।

ব্যাপক অনুসন্ধ্যানে টাকা পাচারের বিষয়টি প্রমাণ পেয়েছে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। এসব কারসাজির সাথে জড়িত আছে চট্টগ্রামের বেশ কয়েকটি সিএন্ডএফ এজেন্ট। জানান, কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।

আজ সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গণমাধ্যমকে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বশির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রপ্তানিকারক ১০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে- ঢাকা সাভারের প্রজ্ঞা ফ্যাশন লিমিটেড, গুলশানের ফ্যাশন ট্রেড, ঢাকা উত্তরার এমডিএস ফ্যাশন, গাজীপুরের হংকং ফ্যাশনস লিমিটেড, বনানীর থ্রী স্টার ট্রেডিং, মিরপুরের ফরচুন ফ্যাশন, কচুক্ষেতের অনুপম ফ্যাশন ওয়্যার লিমিটেড, গাজীপুরের পিক্সি নিটওয়্যারস লিমিটেড, ঢাকা শাহবাগের স্টাইলাইজ বিডি লিমিটেড ও ক্ষিলখেতের ইডেন স্টাইল টেক্স।

কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, অভিনব কায়দায় রপ্তানি জালিয়াতির মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পণ্যচালান বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে কিছু বৈদেশিক মুদ্রা প্রত্যাবাসিত হচ্ছে না এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কাস্টমস গোয়েন্দা পরিচালনা করেছে। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো বিল অব এক্সপোর্ট জালিয়াতি করে অন্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের বাংলাদেশ ব্যাংকের এক্সপোর্ট মনিটরিং সিস্টেম (ইএক্সপি) ব্যবহার করে পণ্য রপ্তানি করেছে। যার বিপরীতে কোনো অর্থ দেশে ফিরে আসেনি বা সমুদয় রপ্তানি মূল্য বাবদ অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে।

তদন্তকালে ১০টি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান বিগত সময়ে ১ হাজার ২৩৪টি পণ্য চালান এমন জালিয়াতি করেছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। চালানের বিপরীতে পণ্যের পরিমাণ ১ হাজার ৯২১ মেট্রিক টন যার বিপরীতে ফেরতযোগ্য বৈদেশিক মুদ্রার সম্ভাব্য পরিমাণ ৩ কোটি ৫৩ লাখ ৬৬ হাজার ৯১৮ মার্কিন ডলার। প্রতিষ্ঠানগুলোর সংশ্লিষ্ট দলিলাদি পর্যালোচনায় দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানসমূহ টি-শার্ট, টপস, লেডিস ড্রেস, ট্রাউজার, বেবি সেট, পোলো শার্ট, প্রভৃতি পণ্য সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, কাতার, সৌদি আরব, নাইজেরিয়া প্রভৃতি দেশে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে রপ্তানি দেখিয়ে অর্থ পাচার করেছে। প্রতিষ্ঠানগুলো মূলত বিল অব এক্সপোর্টের কোড ব্যবহার করে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছে বলে প্রমাণ পেয়েছে শুল্ক গোয়েন্দা। ১০ প্রতিষ্ঠানের বিল অব এক্সপোর্ট ও ইএক্সপি তথ্যের মধ্যে মিল পাওয়া যায়নি এবং সাউথ ইস্ট ব্যাংক থেকে প্রাপ্ত ১০ প্রতিষ্ঠানের কোনোটিই ওই ব্যাংকে লিয়েন করা নয়।

সর্বশেষ

ছাত্র গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের শহীদ, আহতদের যোদ্ধা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া হবে

আরব আমিরাত ও সৌদিতে ১১ হাজার মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানি করবে সরকার

সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের স্ত্রী মোনালিসা গ্রেফতার

করের আওতায় আসছেন গ্রামাঞ্চলের ব্যবসায়ী-চিকিৎসক-আইনজীবীরা

মৃত আত্নীয়কে দেখে বাড়ী ফেরা হলোনা স্বামী-স্ত্রী

কোস্টগার্ডের আধুনিকীকরণে সব ব্যবস্থা নিয়েছে সরকারঃ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

উন্মোচন করা হলো টাইগারদের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জার্সি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print