ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

কালুরঘাট সেতু ও দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন পরিদর্শন করলেন রেলমন্ত্রী

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

কালুরঘাট সেতু পরিদর্দশ

ট্রেন চলাচল উদ্বোধনের আগে চট্টগ্রামের দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন পরিদর্শন করছেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।

আজ সোমবার (১৬ অক্টোবর) সকাল সকালে দোহাজারী স্টেশন থেকে মোটর ট্রলিতে করে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা দেন মন্ত্রী।

এর আগে তিনি কালুরঘাট রেলসেতু মেরামতের কাজ পরিদর্শন করেন। পরে সাংবাদিকদের কালুরঘাট সেতু মেরামত কাজের সর্বশেষ অবস্থা তুলে ধরেন রেলমন্ত্রী।

আগামী ১২ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল উদ্বোধনের কথা রয়েছে।

মোটর ট্রলিতে করে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা দেন মন্ত্রী।

রেলমন্ত্রী বলেন-‘আমরা আশা করছি, আগামী বছর এ নতুন সেতুর আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু হবে। ডাবল লেইন মিটারগেজ এবং ফোর লেইনের সড়ক থাকবে একই ব্রিজের ওপর। কাজেই সেটি না হওয়া পর্যন্ত এই ব্রিজটি যেন আমরা ব্যবহার করতে পারি, সেভাবেই এটি তৈরি করা হচ্ছে। ২ নভেম্বর আমরা এখানে আসব এবং ট্রায়াল রান করব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ১২ নভেম্বর উদ্বোধনের পূর্বেই এই রেললাইনটি ভালোভাবে তৈরি হয়েছে কিনা সেটা আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত হতে চাই’।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, মূলত কক্সবাজার রুটে ট্রেন চলাচল উদ্বোধনের বিষয়ে মাঠপর্যায়ে খোঁজ নিতেই মন্ত্রীর এই সফর। উদ্বোধন কার্যক্রম এগিয়ে নিতে মন্ত্রী দায়িত্বশীলদের নির্দেশনা দেবেন এবং কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইনের কাজ দেখবেন।

রেল পূর্বাঞ্চলীয় মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, মন্ত্রী মহোদয় রেললাইন পরিদর্শন করছেন। কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন রেললাইন বসানোর কাজ শেষ এবং ট্রেন চলাচলের উপযোগী অবস্থায় রয়েছে।

প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার রেললাইন প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার এবং রামু থেকে কক্সবাজার ১২ কিলোমিটার।

শুরুতেই এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন করে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। এতে অর্থায়ন করেছে এশিয়ান ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকার। এটি সরকারের অগ্রাধিকার (ফাস্ট ট্র্যাক) প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print