ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

জব্বারের বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার বাঘা শরীফ বলী

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

বাঘা শরীফ বলী।

চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক আব্দুল জব্বারের বলী খেলায় ১১৫তম আসরে সীতাকুণ্ডের রাসেল বলীকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন শিরোপা আর্জন করেছেন কুমিল্লার বাঘা শরীফ বলী।

আজ (২৫ এপ্রিল, ১২ বৈশাখ) বৃহস্পতিবার নগরীর লালদীঘির মাঠে খেলা শুরু হয়। বলী খেলায় সারাদেশের প্রায় ৮৪ জন বলী অংশ গ্রহন করেছে। তাদের মধ্যে মূল প্রতিযোগিতায় অংশ নেন সীতাকুণ্ডের রাসেল বলী ও কুমিল্লার বাঘা শরীফ বলী।

প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য ও রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী বিজয়ী বলীর হাতে ট্রপি ও পুরস্কারের অর্থ তুলে দেন।

এ বছর বলী খেলার উদ্বোধন করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন, প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম-৬ আসনের এমপি ও রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী।

.

কুমিল্লার হোমনা বাসিন্দা বাঘা শরীফ বলী পেশায় মাংস বিক্রেতা। কাজের ফাঁকে যে টুকু অবসর মিলে তার পুরোটা দেন বলীখেলায়। কুমিল্লার অন্যতম সেরা বলী হিসেবে পরিচিতি আছে তার। সেজন্য তার নাম হয়ে দাঁড়ায় বাঘা শরীফ।

চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর বাঘা শরীফ বলেন, প্রথমবারের মতো অংশ নিলাম। আর প্রথমবার অংশ নিয়েই চ্যাম্পিয়ন হলাম। যারা সুযোগ করে দিয়েছেন। সামনের আসরগুলোতে আরও শিরোপা চাই।

আজ বৃহস্পতিবার বলী খেলার মূল আসর হলেও মেলা শুরু হয়েছে গত মঙ্গলবার। বুধবার দুপুর থেকে মেলায় ভিড় বাড়তে থাকে। সন্ধ্যায় প্রচুর ভিড় দেখা যায় মেলায়। লালদীঘি ময়দানসহ আশপাশজুড়েই বসেছে বৈশাখী মেলা।

নগরীর আন্দরকিল্লা মোড় থেকে লালদীঘি পারের পুরো এলাকায় পসরা সাজানো হয়েছে। মানুষের প্রচুর ভিড়। নানা ধরনের পণ্যের পসরা নিয়ে এসেছেন ব্যবসায়ীরা। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যবসায়ীরা পণ্য নিয়ে এসেছেন মেলায়। মেলায় গ্রাম-বাংলার বিভিন্ন লোকজ শিল্পের পাশাপাশি গৃহস্থালি পণ্য থেকে শিশুদের খেলনা, দা, ছুরি ও বঁটিসহ নানা ধরনের পণ্য মিলছে।

মেলা আয়োজক কমিটি জানায়, মেলা সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ১৯০৯ সালে এই মেলার আয়োজন শুরু হয়। এরপর দুই বছর করোনা মহামারির কারণে জব্বারের বলী খেলা ও বৈশাখী মেলার ১১১ ও ১১২তম আসর বাতিল করা হয়। পরে আর বন্ধ হয়নি। প্রতি বছর যথাসময়ে মেলা ও খেলা অনুষ্ঠিত হয়। তাপপ্রবাহের কারণে খেলা অনুষ্ঠানে কোনো সমস্যা হবে না।

মেলার আয়োজকরা জানান, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে দেশের তরুণদের সংগঠিত করতে ১৯০৯ সালে চট্টগ্রামের বকশিরহাটের ব্যবসায়ী আবদুল জব্বার সওদাগর চালু করেছিলেন বলী খেলা। এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print