
ব্যাপক কারচুপি ও কেন্দ্রে কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ দলীয় নেতা কর্মীদের প্রভাব বিস্তার, এজেন্টদের বের করে দেয়া এবং এক তরফা নির্বাচনের প্রতিবাদে বিএনপি প্রাথীদের নির্বাচন বর্জনের পর এবার ইসলামী ফ্রন্টের মোমবাতি প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মাওলানা মুছা ও জাতীয় পার্টি লাঙল মহিলা ভাইস চেয়ারম্যা প্রার্থী মুন্নি বেগম নির্বাচন বর্জন করেছেন।
আজ দুপুর ২টার দিকে এসব প্রর্থীরা নির্বাচন থেকে সরে দাড়ানোর সিদ্ধান্তের কথা সাংবাদিকদের জানান।
উল্লেখ্য ৫টি ইউনিয়ন নিয়ে নব গঠিত চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলা নির্বাচন আজ রবিবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়।
এদিকে নির্বাচন সুষ্ঠুর লক্ষ্যে প্রতি ২ কেন্দ্রে ১জন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ৫ ইউনিয়নের ৪২টি নির্বাচনী কেন্দ্রে প্রতিটিতে ৭জন পুলিশ, ১৩জন আনসার সদস্য এবং বিজিবি ও র্যাবের ৫টি করে স্ট্রাইকিং ফোর্স রয়েছে বলে জানান পটিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও কর্ণফুলী উপজেলা নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা সৈয়দ মোহাম্মদ আবু সাঈদ।
কিন্তু সকাল থেকে প্রতিদ্ধন্ধি প্রর্থীরা আওয়ামী লীগ দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে কেন্দ্র দখল প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ তুলেন।
এর মধ্যে সকাল ১০টার দিকে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে ভোট কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে র্যাব সদস্যরা কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সৈয়দ জামাল আহম্মদকে ২ ঘন্টা আটক করে রাখেন। পরে দলীয় নেতাকর্মীদের চাপের মুখে তাকে ছেড়ে দেয়া হয় বলে জানান তার পরিবার।