ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

হাপানী রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে চলতে হবে

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

হাপানী একটি শ্বাসপ্রশ্বাস সংক্রান্ত জটিল সমস্যা। হাপানী বলতে শ্বাসনালী চিকন বা সরু হয়ে যায় এবং শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।হাপানী বা অ্যাজমার আক্রমণে আপনার প্রাণ পর্যন্ত চলে যেতে পারে। হাপানী থেকে মুক্তি পেতে ঔষধের পাশাপাশি সঠিক খাবার এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও খুব গুরুত্বপূর্ণ। হাপানী রোগীদের কাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে বেশ সচেতনা অবলম্বন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে হাপানী রোগীদের কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

আমিষ খাবার:
দুধ, ডিম, মাছ , ব্রয়লার মুরগী, গরুর মাংস ইত্যাদি খাবার হাপানী রোগীদের না খাওয়াই ভালো। এসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা এলার্জি বাড়িয়ে হাপানী সমস্যা সৃষ্টি করে।

কৃত্রিম জুস:
বাজারে অনেক ধরণের জুস পাওয়া যায়। হরহামেসায় এসব জুস অনেকেই থাকেন। কৃত্রিম এ জুস হাপানী রোগীদের না খাওয়াটাই সবচেয়ে শ্রেয়। তার চেয়ে তাজা ফলমূল, লেবু ইত্যাদির জুস বানিয়ে খেতে পারেন এতে করে শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা কিছুটা হলেও কমবে।

আচার জাতীয় খাবার:
অনেক আচারে সালফিটস উপাদান থাকে যা শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সমস্যা তৈরী করে।হাপানী রোগীদের আচার জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলাই উত্তম।

শুকনা খাবার:
দুপুরের খাবরের পরিবর্তে অনেকেই শুকনা খাবার খেয়ে থাকেন।এসব শুকনা অনেক হাপানী সৃষ্টিকারী উপাদান থাকে। এজন্য বিস্কুট, বার্গার, পিৎজা, ফ্রাইড চিকেন ইত্যাদি খাবার না খাওয়া ভাল।

ফাস্টফুড ও বাদাম জাতীয় খাবার:
ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, বিফ স্টেক, এলকোহল ইত্যাদি খাবার হাপানী প্রচুর পরিমানে বাড়িয়ে দেয় তাছাড়া চিনাবাদাম স্বাস্থ্যকর খাবার হলেও হাপানী রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। যতটা সম্ভব এসব খাবার হাপানী রোগীদের এড়িয়ে চলা উচিৎ।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print