ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

দই-ভাতের স্বাস্থ্য উপকারিতা

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

যখন কেউ পেটের সমস্যায় ভোগেন তখন তাকে এক বাটি দই খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এসিডিটির সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে দই খান। জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন? তাহলেও পেট ভরে দই খেতে বলা হয়।

এসিডিটি, ডায়রিয়া বা জ্বরের জন্যই শুধু ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে কাজ করে দই-ভাত। শুধু তাই নয়, আরো অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতাও আছে এর।

তাহলে জেনে নিন দই-ভাতের স্বাস্থ্য উপকারিতা-

১। ওজন কমায়
হ্যাঁ দই-ভাত ওজন কমতেও সাহায্য করে। ওজন কমানোর জন্য তিন বেলাই দই-ভাত খেতে হবে এমন নয়। তবে আপনার ডায়েট প্ল্যানে দই-ভাত অন্তর্ভুক্ত করুন। ভেজিটেবল ফ্রায়েড রাইসের তুলনায় দই-ভাতের ক্যালরি কম থাকে। একবাটি দই-ভাত খেলে পেট ভরে যায় এবং ক্ষুধা কম লাগে।

২। কোষ্ঠকাঠিন্য
দই ভালো ব্যাকটেরিয়ায় পরিপূর্ণ। অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে দই। এতে প্রচুর পানি থাকে বলে মল নরম করার মাধ্যমে মল বাহির হয়ে যেতে সাহায্য করে। এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্যের ফলে পেটে যে ব্যথা হয় তা কমতে সাহায্য করে দই-ভাত।

৩। জ্বরে
জ্বরের ফলে কিছু খেতে ইচ্ছে করছেনা আপনার? তাহলে সামান্য দই-ভাত খেয়ে নিন। এতে আপনার পেট ভরার অনুভূতি পাবেন এবং ইনফেকশনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার এনার্জিও পাবেন। দইয়ে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাকে উদ্দীপিত করার উপাদান থাকে বলে জ্বরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও জ্বরের জন্য যে ঔষধ ও এন্টিবায়োটিক সেবন করা হয় তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে দই-ভাত।

৪। পেটের সমস্যায়
পেটের সমস্যা যেমন- এসিডিটি বা বদহজম হলে নিয়মিত খাবারের বদলে একবাটি দই-ভাত খাওয়াই সবচেয়ে ভালো প্রতিকার। এছাড়াও এটি পুষ্টি উপাদান শোষণে এবং পরিপাকে সাহায্য করে।

৫। স্ট্রেস কমায়
নিয়মিত দই-ভাত খেলে শুধু পাকস্থলীর স্বাস্থ্যের উন্নতিই ঘটায় না বরং স্ট্রেস কমতেও সাহায্য করে। দইয়ে প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভালো ফ্যাট থাকে। ব্যথা ও আবেগ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মেজাজের উন্নতি ঘটায় দই-ভাত।
দই দাঁত ও হাড়ের জন্য ও ভালো। ভাতে প্রচুর শর্করা থাকে বলে এনার্জি পেতে সাহায্য করে। এছাড়াও ভাত গ্লুটেন মুক্ত এবং এতে খারাপ কোলেস্টেরল থাকেনা।

দই-ভাতের রেসিপি :
এক বাটি ভাতের সাথে আধাকাপ দই মিশান। যদি দই খুব ঘন মনে হয় তাহলে এর সাথে সামান্য পানি মেশান। একটি পাত্রে ১ চামচ তেল, ১ চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ পরিমাণ জিরা, ১ চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ পরিমাণ মুগডাল, ৪-৫ টি কারি পাতা, কিছু ধনিয়া পাতা এবং এক চিমটি লবণ নিয়ে মিশ্রিত করুন। এই মসলার মিশ্রণ দই-ভাতের মধ্যে দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল দই-ভাত।
যাদের ঠান্ডা-কাশি হওয়ার প্রবণতা বেশি তাদের রাতের বেলায় দই না খাওয়া ভালো।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print