ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চিকিৎসক ধর্মঘটে রোগী ও স্বজনদের চরম ভোগান্তি

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রামে চিকিৎসকদের ধর্মঘটের কারনে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে বন্দর নগরীতে। দূরদূরান্ত থেকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা চিকিৎসা সেবা না নিয়েই ফিরে যাচ্ছেনা। সেই সাথে ভিড় করছেন সরকারি হাসপাতালগুলোতে। পূর্ব ঘোষানা ছাড়াই এভাবে চিকিৎসা সেবা বন্ধ করে দেওয়া কোনভাবেই সমর্থন করছেননা নগরবাসী।

চিকিৎসা সেবা বন্ধ করে মানুষের মৌলিক অধিকার হরণা করা হচ্ছে। ধর্মঘটের কারনে যেভাবে সাধারণ মানুষ কষ্ট পাচ্ছে ঠিক সেইভাবে কোটি কোটি টাকা লোকসান হচ্ছে হাসপাতাল মালিকদের। এই নিয়ে রোগীরা যেমন বিরুপ মন্তব্য করছেন তেমনি অনেক হাসপাতাল মালিকও বিএমএ সেক্রেটারী ডা: ফয়সাল ইকবালকে এমন পরিস্থিতির জন্য দায়ী করছেন। তার অপেশাদার আচরণের কারনেই আজকের এই পরিস্থিতি এমনটিই বললেন চট্টগ্রামের স্বনামধন্য এক চিকিৎসক।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ডা: ফয়সাল ইকবাল চৌধুরীর কাছে শুধু সাধারণ মানুষ নয় সকল চিকিৎসকরাও জিম্মি। সে তার অপরাধ ডাকা দিতে সমস্ত হাসপাতাল বন্ধ করে দিয়েছে। এতে করে চিকিৎসকদেরই ক্ষতি বেশি হচ্ছে। হাসপাতাল মালিকদের দৈনিক কোটি কোটি টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে। ‘‘এ যেন নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করা’’।

রবিবার রাতে চট্টগ্রাম নগরীর রয়েল হসপিটালে চিকিৎসা নিতে আসা আমেনা বেগম পাঠক ডট নিউজকে বলেন, আমরা কুমিল্লা থেকে এসেছি ডাক্তার দেখাতে কিন্তু এসে দেখি হাসপাতালের গেইট বন্ধ। আমরা এখন কি করবো বুঝতে পারছিনা।

চট্টগ্রামের রাউজান থেকে চিকিৎসা নিতে আসা হাফিজ আহেমদ বলেন, আমি খুবই কষ্ট পাচ্ছি কিন্তু আমাকে হাসপাতালে ভর্তি দিচ্ছেনা। এখন আমার কোন দুর্ঘটনা হলে এর দায়ভার কে নিবে?

নগরীর সকল বেসরকারি হাসপাতাল বন্ধ থাকায় রোগীদের ভিড় বেড়েছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে রোগীদের দাঁড়ানোর পর্যন্ত জায়গা নেই। কম সংখ্যক চিকিৎসক বিপুল পরিমাণ রোগীকে চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে।

সোমবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে দেকা যায়, সেখানে জরুরী বিভাগে প্রায় তিন শত রোগী ভর্তি আছে। সেই সাথে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের সংখ্যা স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় তিন চারগুণ বেশি।

এদিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অতিরিক্ত রোগীর চাপ সামলাতে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জালাল উদ্দিন বলেন, বেসরকারি হাসপাতাল বন্ধ থাকায় এখানে অতিরিক্ত রোগীর চাপ আছে। আমরা এই চাপ সামলাতে অতিরিক্ত ডাক্তার ও নার্স রেখেছি। সেই সাথে রোগীর বিভিন্ন জায়গায় থাকার ব্যবস্থাও করেছি।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print