ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

এমন কিছু করেন যাতে ছেলেমেয়েরা বোঝে তাদের রক্ত কাজে লাগছে

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলা হয়েছে ঝিগাতলায়। এই হামলাকে কেন্দ্র করে অস্থির হয়ে উঠছে পুরো দেশ। সেই অনেক গুজব ছড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। আন্দোলনরত নিরীহ শিক্ষার্থীদের উপর হামলা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো গুজব নিয়ে জনপ্রিয় নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী তার ফেসবুকে স্ট্যাটাসে দিয়েছেন সেখানে তিনি হামলাকারীদের সমালোচনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের পরামর্শও দিয়েছেন।

৪ আগস্ট রাতে সোয়া ৯টায় ফেইজবুক স্ট্যাটাসে ফারুকী বলেন,  প্রথম আলোকে ধন্যবাদ সত্য তুলে আনার জন্য। ঝিগাতলায় ছাত্র-ছাত্রীদের উপর আক্রমণ হইছে, সত্য। খুন-রেপের ব্যাপারটা গুজব। দয়া করে গুজব ছড়াইবেন না। এবং মিডিয়া একটু এ্যাকটিভ হন যাতে গুজব ডালপালা গজাইতে না পারে।

আর সরকারের ভাইয়েরা, রাজপথে যে অতি উৎসাহীরা আক্রমণ করতেছে তাদেরেকে থামান, পুলিশ দিয়া ধরান। এই কাজ করে মানুষের দিল থেকে খারিজ হয়ে যাবেন কিন্তু। কালকে মন্ত্রী মশায় এদের ভিলেন বানানোর চেষ্টা করছে, কাজ হয় নাই। মারপিটেও কাজ হবে না!

সুতরাং বাচ্চাদের সাথে বসেন। বসে এটার একটা সুরাহা করেন। এমন কিছু করেন যাতে ছেলেমেয়েরা বোঝে তাদের রক্ত কাজে লাগছে। গোঁ ধরে থাকবেন না, প্লিজ।

এরআগে তিনি বিকেল সাড়ে তিনটার পরে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে তিনি বলেন, ‘যতদিন দিন যাচ্ছে, তত আমার অস্থিরতা বাড়তেছে। তোমরা আমাদের কথায় নামো নাই, আমাদের কথায় ফিরে যাবা না, এটা জেনেও পরশু রাতে লিখছিলাম, সরকারকে দায়িত্ব দিয়ে ফিরে যাওয়াটাই এখন দূরদর্শী সিদ্ধান্ত হবে।

জানি এটা বলা ঝুঁকির। কেউ কেউ ভাবতে পারো দালালি করছি। কিন্তু ঠান্ডা মাথায় ভাবো এটার তো একটা এক্সিট রুট থাকতে হবে। এটাতো পারমানেন্টলি চলবে না। চালাতে চাইলে পুরা আন্দোলনটা এক সময় জনসমর্থন হারাবে অথবা আরও জটিল দিকে গড়াবে।

আর নানামুখী ষড়যন্ত্র তো হবেই। ফলে ভাবো! ভাবো। গেলে যে আবার ফিরে আসা যাবে না তা তো না। যে মহড়া তোমাদের হয়ে গেল, সেটা তো যেকোনো দরকারেই আবার কাজে লাগবে। আমি এটাও চিন্তা করতেছি, ছেলেমেয়েরা সরকারের কথায় আশ্বস্ত হচ্ছে না কেন? সেটা কি একদিকে ফিরে যেতে বলে আরেকদিকে আক্রমণের কারণে? নাহলে কি কারণ থাকতে পারে?

সরকারের থিংক ট্যাংকরা ভাবেন কীভাবে এদেরকে বিশ্বাস করিয়ে বাড়ি পাঠানো যায়। পরিবহন খাতে আমূল সংস্কারের জন্য একটা পাওয়ারফুল কমিটি কি করা যায় যে কমিটি একটা দীর্ঘমেয়াদী এবং আমূল সংস্কার সাজেস্ট করবে? যেখানে তথ্য প্রযুক্তিবিদ, প্রকৌশলী সবাই থাকবে। শাহজাহান খানকে ডিজওন করলে সমস্যা কি? কিছু একটা করেন যাতে এটা স্মুথলি শেষ হয়।’

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print