ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সিডিএ’র বিরুদ্ধে বাড়ি দখলের প্রচেষ্টার অভিযোগ

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

উচ্চ আদালতের দেয়া নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রাতের আধারে বাড়ি দখল প্রচেষ্টা অভিযোগ উঠেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন (সিডিএ) কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। ৩ আগস্ট রাত সাড়ে ১২টার পর নগরের লয়েল রোডের ৮৯৬ খতিয়ানভুক্ত বাড়িটি দখল করতে চেয়েছেন বলে বাড়ির মালিকপক্ষ অভিযোগ তুলেছেন।

শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এক লিখিত বক্তব্যে এই অভিযোগ তুলেন ভুক্তভোগী জহুরুল ইসলাম চৌধুরী। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন জহুরুল হাসান চৌধুরী, জহুরুল আনোয়ার চৌধুরী, ফয়েজুল ইসলাম, কে. সোবহান চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম নুরুল আমিন, এ্যাডভোকেট মোশাররফ হোসাইন প্রমূখ।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, আন্দরকিল্লা মৌজার লয়েল রোড সংলগ্ন ও মহল মার্কেটের পশ্চিম পাশের ৩২.৪০ শতাংশ সম্পত্তির মালিক ছিলেন মরহুম মাওলানা আব্দুল লতিফ চৌধুরী। তার মৃত্যুর পর ওয়াশীদের নামে খতিয়ান নাম জারি হয় এবং হাল সন পর্যন্ত খাজনাপাতি পরিশোধ করা আছে। কিন্তু ৩ আগস্ট রাত সাড়ে ১২টার পর থেকে ২টার মাঝে সিডিএর নাম ব্যবহার এই সম্পত্তি দখলের চেষ্টা চালানো হয়। এই প্রচেষ্টার অভিযোগ সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ সালামের বিরুদ্ধে।

৩ আগস্টের ঘটনার পর সিডিএ এবং বাড়ির মালিক পক্ষ পত্রিকায় পাল্টাপালি বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে। বাড়ির মালিকপক্ষ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর লতিফুল আলম চৌধুরী গং উচ্চ আদালতে কনটেম্পট পিটিশন দায়ের করলে আদালত ২ অক্টোবর শুনানী শেষে চউজ চেয়ারম্যান, সচিব ও প্রধান প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে ২ সপ্তাহের রুল জারি করে।

তবে এ বিষয়ে জানান জন্য সিডিএর চেয়ারম্যান ও প্রধান প্রকৌশলীকে ফোন করা হলে তারা ফোন রিসিভ করেননি,সচিবের মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

এব্যাপারে এ্যাডভোকেট মোশাররফ হোসেন বলেন, স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা সিডিএ সরাসরি ভূমি দখলের আইন নেই। আইন অনুযায়ী সিডিএ জেলা প্রশাসনকে জানাবে। জেলা প্রশাসন এলএ শাখা কর্তৃক ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে সিডিএ’র হাতে হস্তান্তর করবে।

পাকিস্তান আমলে ১৯৬২ সালে কোর্ট রোড সম্প্রসারনের প্রকল্প গ্রহণ করলে তৎকালীন উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ চেয়েছিল এই বাড়ি অধিগ্রহণ করতে। কিন্তু সড়ক থেকে দূরে হওয়া ‘অযৌক্তি পরিকল্পনা’ আখ্যা দিয়ে সেটি পাকিস্তান আমলেই অধিগ্রহণ থেকে তারা সরে আসে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থাপিত জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এক নথিতে উল্লেখ আছে, “এল এ মামলা নং ৯০/৬২-৬৩এর নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায় আন্দরকিল্লা মৌজার আর.এস ২৩১২, ২৩১৩ দাগকৃত ৩২.৪০ শতক জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাবভুক্ত ছিল। অধিগ্রহণের কার্যক্রম চূড়ান্ত না হওয়ায় প্রত্যাশি সংস্থার নিকট হস্তান্তর করা হয়নি। ক্ষতিপূরণের টাকাও কেউ উত্তোলন করেনি।”

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print