t “লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নাই বলে কেন অভিযোগ করেন বুঝিনা” -চট্টগ্রামে সিইসি – পাঠক নিউজ

ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

“লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নাই বলে কেন অভিযোগ করেন বুঝিনা” -চট্টগ্রামে সিইসি

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু আছে দাবি করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, কারো নির্বাচনী প্রচারণায় কেউ বাধা দিচ্ছে না। কেউ কেউ লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নাই বলে কেন অভিযোগ করেন তিনি বুঝেন না।

তিনি আজ মঙ্গলবার বিকালে চট্টগ্রামে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও মাঠপর্যায়ের নির্বাচনী কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে সিইসি এ কথা বলেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নগরীর কাজীর দেউড়িস্থ একটি কমিউনিটি সেন্টারে নির্বাচন কমিশন ওই মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

চট্টগ্রাম বিভাগের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মাঠপর্যায়ের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সিইসি বলেন, এবারের নির্বাচনে সর্বাধিক সংখ্যক ১ হাজার ৮৪৬ জন প্রার্থী অংশগ্রহণ করেছেন। প্রতি আসনে গড়ে প্রায় ছয়জন প্রার্থীর এই নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা একটি চ্যালেঞ্জ মন্তব্য করে তিনি সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করেন।

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রসঙ্গে কে এম নুরুল হুদা বলেন, ‘এখন নির্বাচনের সময়, যারা বিরোধী দলে আছেন বা সরকারি দলে আছেন, তারা মিটিং করেন, মিছিল করেন সভা করেন, শোভাযাত্রা করেন এবং তারা রোডমার্চ করেন, রোডমার্চ করতে করতে যেখানে যেখানে তাদের থাকার দরকার, জেলায় জেলায় পথসভা করেন, মাইক ব্যবহার করেন, পোস্টার ছাপান, পোস্টার বিলি করেন, বিতরণ করেন, মানুষের কাছে কাছে যান, কেউ কোনোদিন কখনো তাদেরকে বাধা দিয়েছে? তাই যদি না হয়, নির্বাচনের প্লেয়িং ফিল্ড নেই বা আছে এ প্রশ্নের তো কোনো অবকাশ নেই। একথা বারবার বলা হয়, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। কোথায় ফিল্ড নাই, কী ফিল্ড নাই? কীসের ফিল্ড নাই, আমি বুঝি না।’

তিনি নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে বলেন একচোখা নয় সকলের প্রতি সমান দৃষ্টিভঙ্গি ও আচরন করতে হবে। কোন প্রার্থীর সাথে স্থায়ী কোন শত্রুতা সৃষ্টি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তিনি বলেন নির্বাচেন প্রতিযোগিতা থাকবে কিন্তু তা যেন হিংসাত্মক না হয়। নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ধৈর্য্য সহকারে দায়িত্ব পালন করার আহবান জানান সিইসি। নির্বাচনকে একটি খেলার মত উল্লেখ করে তিনি বলেন এখানে কেউ হারবে কেউ জিতবে। নিজেদেরকেই খেলার মাঠের পরিবেশ সৃষ্টি করে নিতে হবে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতি দেশের জনগনের যে আস্থা রয়েছে এবারের নির্বাচনেও সে আস্থার প্রতিফলন ঘটাবে সেনাবাহিনী।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার ড.আবদুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, নির্বাচন কমিশন সচিব হেলাল উদ্দিন আহমেদ,চট্টগ্রাম অঞ্চলের নৌ কমান্ডার কমডোর আবু আশরাফ, সেনাবাহিনী চট্টগ্রাম জিওসি’র প্রতিনিধি ২৪ পদাতিক ডিভিশনের ব্রিগেডিয়ার সামশুজ্জামান,বিজিবি’র চট্টগ্রাম রিজিয়ান কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার মো. আদিল, চট্টগ্রামের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা হাসানুজ্জামান,চট্টগ্রাম রেঞ্জের পুলিশের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক, জেলা প্রশাসক মো. ইলিয়াছ হোসেন,জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মনির হোসেন খান,সহ সামরিক বাহিনী,বিজিবি, পুলিশ,র‌্যাব ,আনসার বাহিনীর জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তারা ।

সর্বশেষ

চকবাজারের কুটুমবাড়িকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

বাকলিয়া এক্সেস রোড়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবদল কর্মী নিহত : আহত ১০

ঘূর্ণিঝড় মোন্থা’র প্রভাবে সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে

দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপ দাশকে গ্রেপ্তার

মৃত্যুপুরী রাউজান : ১৩ মাসে ১৬ খুন

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে

রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print