
একাদশ সংসদ নির্বাচনে জামায়াতের ২৫ প্রার্থীর প্রার্থিতা বহাল রেখেছে নির্বাচন কমিশন।
জামায়াত সদস্যদের ২২ জন বিএনপির ‘ধানের শীষ’ প্রতীক এবং অন্য তিনজন ‘স্বতন্ত্রভাবে’ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এর আগে গত ১৮ ডিসেম্বর তিন কার্যদিবসের মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর ২৫ জন সদস্যের প্রার্থিতা বাতিলের জন্য করা আবেদনের নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
নির্বাচনে ওই প্রার্থীদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করেন চার ব্যক্তি।
হাইকোর্ট ২০১৩ সালের ১ আগস্ট নির্বাচন কমিশন থেকে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করে রায় দেন। এরপর ইসি চলতি বছরের ২৯ নভেম্বর চূড়ান্তভাবে নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন।
দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনের কাছে নিবন্ধন হারানো জামায়াত ইসলামীর ২৫ নেতার একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থিতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
২৫ জন জামায়াত ইসলামীর নেতার মধ্যে ২২ জনই বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক এবং তিনজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন। তাদের প্রার্থিতা বাতিল করা হবে কি হবে না তা নিয়ে তিন কর্ম দিবসের ভেতরে সিদ্ধান্ত দিতে ইসিকে জানিয়েছিল উচ্চ আদালত।