ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ও মৎস্য বাজার নিয়ে স্বার্থান্বেষী মহলের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

কিছু স্বার্থান্বেষী মহল শেখ হাসিনার উন্নয়ন বিদ্বেষী চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তীর ঘেষে গড়ে উঠা আন্তর্জাতিক মানের আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন চট্টগ্রাম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ও মৎস্য বাজারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে উল্লেখ্য করে

বাংলাদেশ জাতীয় মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেডের কর্মকর্তারা বলেছেন উক্তচক্র মিথ্যা তথ্য ও ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে সাংবাদিক সমাজ ও জনসাধরণকে বিভ্রান্তির অপচেষ্টা চালাচ্ছে।

আজ রবিবার দুপুরে নগরীর এসএ খালেদ রোডস্থ একটি চাইনীজ রেস্টুরেন্টে আয়োজিত জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন ব্যবসায়ী নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সমিতির ভারপ্রাপ্ত মহাব্যবস্থাপক আমীর হোসেন বলেন, স্বার্থান্বেষী মহলের ষড়যন্ত্রকে দেশের ধারাবাহিক উন্নয়নের বিরুদ্ধে কুঠারাঘাত করছে।

তিনি বলেন, ১ কোটি টাকা খাজনা ও জামানত এবং ৩২ লাখ টাকা বার্ষিক ভাড়ায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ৪ একর জমির ওপর গড়ে তোলা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ও বাজার নিয়ে নানামুখি ষড়যন্ত্র হচ্ছে অথচ সমিতির কেউ সরকারি জায়গা দখল করে বা জায়গার মালিক সেজে বাজার প্রতিষ্ঠা করেনি। বন্দরের ভাড়াটিয়া হিসেবে ৩ দশমিক ৯৭৭৫ একর জায়গায় সমিতি বাজারটি প্রতিষ্ঠা করে।

তিনি বলেন, বাজার বা বরফ কল নিয়ে আদালতের কোন মামলা নেই। পাশ্ববর্তি ‘খালের মোহনা দখলের যে অপবাদ দেওয়া হচ্ছে তাও মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।  খালের একটি অংশ নিয়ে মামলা রয়েছে। সেখানে কেউ স্থাপনা নির্মাণ করছে না।

প্রকৃত সত্য হলো-বন্দরের ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের আওতায় চাক্তাই-রাজাখালী খালের মোহনার দুই পাড়ে সিসি ব্লক দিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ নিজেরাই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করে। যে কারণে খালের মোহনা আরও প্রশস্ত হয়েছে। সুতরাং খাল দখলের প্রশ্নই আসে না।’

তিনি বলেন, মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ও বাজারটি ঘিরে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অর্ধলাখ মানুষের জীবিকা জড়িত। পাথরঘাটা ইকবাল রোড ফিশারিঘাটে স্থান সংকুলান না হওয়া, গভীর সমুদ্র থেকে মাছ আনতে খরচ বেড়ে যাওয়া, নোংরা পরিবেশ নিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের আপত্তি, যানজট-জনদুর্ভোগ, বিভিন্ন ঘাট বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ১৫ বছরের চুক্তিতে নতুন অবতরণ কেন্দ্রটি গড়ে তোলা হয়।

সমিতির নেতারা বলেন, ১৯৬০ সালে ইস্ট পাকিস্তান প্রভিনশিয়াল ফিশারম্যানস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড প্রতিষ্ঠিত হয়। দেশ স্বাধীনের পর বাংলাদেশ জাতীয় মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেড নামকরণ করা হয়। সমিতির প্রধান কার্যালয় চট্টগ্রামে অবস্থিত। দেশের বিভিন্ন স্থানে ৯১টি কেন্দ্রীয় ও ৫৭০টি নিবন্ধিত প্রাথমিক মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি গঠনের মাধ্যমে ২ কোটি মৎস্যজীবীর ভাগ্যোন্নয়ন করেছে সমিতি।

সমিতির মাধ্যমে বরফ কল, হিমাগার, জাল বুনন কারখানা, কারিগরী কারখানা, ফেরোসিমেন্ট নৌ নির্মাণ কারখানা, মৎস্য বিপণিকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। ১৯৯৯-২০০০ সালে উপকূলীয় ১৪ জেলায় মাছ ধরার সরঞ্জামসহ ৬০০ যান্ত্রিক নৌকা দেওয়া হয় সমিতির সদস্যদের।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সোনালি যান্ত্রিক মৎস্য শিল্প সমবায় সমিতির সহ-সভাপতি নূর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক বাবুল সওদাগর, জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির কোষাধ্যক্ষ নিজামুল ইসলাম, নূর হোসেন,মো. সিরাজুল ইসলাম, এরশাদুল আলম, হাফেজ মো. ইসমাইল, সেলিম উল্লাহ, পারভেজ, একেএম ফজলুল হক, এনামুল হকসহ অন্যান্য ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print