t দ্বিতীয় দিনে চলছে কর্ণফুলী নদীর পাড় অবৈধ দখলমুক্ত অভিযান – পাঠক নিউজ

ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

দ্বিতীয় দিনে চলছে কর্ণফুলী নদীর পাড় অবৈধ দখলমুক্ত অভিযান

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর পাড় অবৈধ দখলমুক্ত অভিযানে।  আজ মঙ্গলবার (৫ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে নদীর  পাড়ে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিচ্ছে জেলা প্রশাসন। সকাল ১০টা থেকেে এ অভিযান শুরু হয়েছে।  এর আগে গতকাল সোমবার কর্ণফুলীর উত্তর পাড়ে উচ্ছেদ অভিযানের প্রথম দিন ১ কিলোমিটার এলাকা দখলমুক্ত করা হয়েছে। এ সময় ৮০টি অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে ৪ একর ভূমি উদ্ধার করা হয়।

.

উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পতেঙ্গা ভূমি সহকারী কমিশনার তাহমিলুর রহমান।

ইতােমধ্যে অভিযানকারী দল বুলডোজার দিয়ে অসংখ্য স্থাপনা ভেঙ্গে দিয়েছে। তবে অভিযানের আগেই নদীর দুই পাড়ের অবৈধ কাঁচা, সেমিপাকা, পাকা স্থাপনা সরিয়ে নিয়েছে অনেকে।

.

অভিযানে নেতৃত্ব দেয়া ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিলুর রহমান বলেন, কর্ণফুলীর অবৈধ দখল উচ্ছেদ অভিযান ফলপ্রসূ করতে আমরা কিছু সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা করেছি। চাক্তাই থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত কর্ণফুলীর অবৈধ দখল উচ্ছেদ অভিযানকে তিন জোনে ভাগ করা হয়েছে। মোট ২১৮৭টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। প্রথম ধাপে আজ থেকে সদরঘাট থেকে বারিক বিল্ডিং পর্যন্ত দুইশ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে অপর দু’টি জোনে উচ্ছেদ অভিযান চলবে।

তিনি বলেন, উচ্ছেদ অভিযানে র‌্যাব, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিসসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য অংশ নিচ্ছেন। অবৈধ স্থাপনা ভাঙার জন্য চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (চউক) বুলডোজার, স্ক্যাভেটার, পে-লোডার, ট্রাকসহ সরঞ্জাম দিয়েছে। ১০০ শ্রমিক উচ্ছেদ অভিযানে অবৈধ স্থাপনা ভাঙার কাজ করছেন।

.

উল্লেখ্য ২০১০ সালে কর্ণফুলী নদীর গতিপথ স্বাভাবিক রাখতে নদীর সীমানা নির্ধারণ, দখল, ভরাট ও নদীতে যেকোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ বন্ধ রাখতে হাইকোর্টে রিট দায়ের করে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ নামের একটি সংগঠন।

এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালের ১৮ জুলাই কর্ণফুলী নদীর প্রকৃত সীমানা নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ও ভূমি জরিপ অধিদফতরের মহাপরিচালককে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

জানা গেছে, অর্থ সঙ্কটসহ নানা জটিলতায় এতদিন উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হয়নি। সম্পতি ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে অর্থ বরাদ্দ প্রাপ্তির পর এ উচ্ছেদ অভিযানে নেমেছে জেলা প্রশাসন।

.

জানাগেছে, হাই কোর্টের রায় অনুযায়ী এ অভিযান চালানো হচ্ছে। যত দিন সব স্থাপনা উচ্ছেদ না হবে ততদিন অভিযান চলবে। সদরঘাট থেকে বারিকবিল্ডিং পর্যন্ত ২০০ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। ১০ একর জমি উদ্ধার হবে।

সর্বশেষ

চকবাজারের কুটুমবাড়িকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

বাকলিয়া এক্সেস রোড়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবদল কর্মী নিহত : আহত ১০

ঘূর্ণিঝড় মোন্থা’র প্রভাবে সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে

দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপ দাশকে গ্রেপ্তার

মৃত্যুপুরী রাউজান : ১৩ মাসে ১৬ খুন

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে

রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print