ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

চট্টগ্রামসহ চার জেলায় কথিত বন্দুকযুদ্ধে ৪জন নিহত

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

চট্টগ্রাম কক্সবাজারসহ চার জেলায় আইন শৃংখলা বাহিনীর সাথে কথিত বন্দুক যুদ্ধের ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছেন।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দাবি, নিহত ব্যক্তিরা মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী ও জলদস্যু। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে একাধিক মাদকের মামলা রয়েছে।

যেসব এলাকায় বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে সেগুলো হল- চট্টগ্রামের বাঁশখালী, কক্সাবাজরের টেকনাফ, রাজধানী ঢাকার মোহাম্মদপুরসহ ও মেহেরপুরের গাংনি উপজেলায় বৃহস্পতিবার ভোরে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ৪জন ব্যক্তির নিহতের কথা জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে নিহত নবী হোসেনকে (৪৮) ‘টেকনাফের মাদক ব্যবসায়ী’ দাবি করে র‌্যাব-২ এর পুলিশ সুপার মহিউদ্দিন ফারুক বলছেন, মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যান এলাকায় ভোর পৌনে ৬টায় একটি অটোরিকশাকে থামতে সংকেত দেয়া হয়। তখন রিকশা থেকে র‌্যাব-২ সদস্যদের ওপর গুলি ছোড়া হয়।

র‌্যাব পাল্টা গুলি ছোড়লে নবী গুলিবিদ্ধ হয়। তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি জানান, ঘটনাস্থল থেকে ১০ হাজার পিস ইয়াবা, একটি পিস্তল, দুটি বুলেটসহ নবীর জাতীয় পরিচয়পত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

বাঁশখালীতে ছোট ছনুয়া এলাকায় আজ ভোরে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এক ব্যক্তির নিহতের কথা জানিয়েছে র‌্যাব।

নিহত মো. দেলোয়ার হোসেনকে (৩২) জলদস্যু দাবি করে র‌্যাব বলছে, ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশি রিভলবারসহ ৪টি অস্ত্র ও ২২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।

র‌্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক মো. মাশকুর রহমান বলেন, ছোট ছনুয়া এলাকায় একদল জলদস্যু অবস্থান করছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালানো হয়। এসময় জলদস্যুরা র‌্যাব সদস্যদের লক্ষ করে গুলি ছোড়ে। আত্নরক্ষার্থে র‌্যাবও পাল্টা গুলি করে। পরে ঘটনাস্থল থেকে দেলোয়ার হোসেনের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এদিকে কক্সবাজারের টেকনাফের খোয়াকং সাতঘরিয়া পাড়ায় বৃহস্পতিবার ভোরে আবুল কাশেম (৩২) নামের এক ব্যক্তির নিহতের কথা জানিয়েছে পুলিশ।

টেকনাফ থানার ওসি দীপক কুমার দাস আবুল কাশেমকে মাদক ব্যবসায়ী দাবি করে বলেন গ্রেপ্তারের পর রাত ৩টার দিকে তাকে নিয়ে ঘটনাস্থলে অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ। সেখানে উপস্থিতি টের পেয়ে তার সহযোগীরা পুলিশ লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে তাকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। এসময় পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। পরে ঘটনাস্থল থেকে কাশেমের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়।

ঘটনাস্থল থেকে ৪ হাজার ৩০০ পিস ইয়াবা, দুটি পিস্তল ও দুই রাউন্ড বুলেট উদ্ধার করার কথাও জানান ওসি।

অপরদিকে মেহেরপুরের গাংনি উপজেলার হারভাঙ্গা গ্রামে রাত ২টা ২০ মিনিটে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ফজলুর রহমান ওরফে ফজু (৪৫) নামে এক ব্যক্তির নিহতের কথা জানিয়েছে পুলিশ।

সে উপজেলার কাজিপুর গ্রামের শামছুল ইসলামের ছেলে। তাকে মাদক ব্যবসায়ী দাবি করছে পুলিশ।

গাংনি থানার ওসি হরেন্দ্র নাথ সরকারের ভাষ্য, মাদক ব্যবসায়ীদের দুটি গ্রুপ ঘটনাস্থলে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গোলাগুলি করছে, এমন খবরে সেখানে যায় পুলিশ। পরে সেখান থেকে ফজুর গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়।

ঘটনাস্থল থেকে একটি ওয়ান শ্যুটার গান ও এক কেজি গাঁজা উদ্ধার করার কথাও জানান তিনি।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print