ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

আজ শুক্রবার ভোর থেকেই উপকূলে ঝড়ো হাওয়া

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’। কিন্তু, ঝড়ে অগ্রগতি অংশের প্রভাবে শুক্রবার ভোর থেকেই খুলনা ও সাতক্ষীরাসহ উপকূলীয় জেলাগুলোতে শুরু হতে পারে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি।

আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন বলেন, ‘শুক্রবার সন্ধ্যায় ফণী বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। তবে, ঝড়ের অগ্রগতি অংশের প্রভাব পড়তে পারে শুক্রবার ভোর থেকেই। খুলনা ও সাতক্ষীরাসহ উপকূলীয় জেলাগুলোতে শুরু হতে পারে ঝড়ো হাওয়া। পাশাপাশি কোথাও কোথাও হতে পারে বৃষ্টি। এরইমধ্যে দেশের অনেক এলাকা মেঘাচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে। এই মেঘের ব্যাপ্তি বাড়তে পারে।’

আবহাওয়া অধিদফতর জানায়, শুক্রবার বিকালের দিকে ঘূর্ণিঝড়টি ওড়িশা ও পশ্চিবঙ্গের উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানতে পারে। সন্ধ্যার দিকে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানতে পারে। ঘণ্টায় ১৬০ থেকে ১৮০ কিলোমিটার গতিবেগ এবং ৩০০ থেকে ৪০০ কিলোমিটার ব্যাসের এই ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানতে যাচ্ছে ভারত ও বাংলাদেশের উপকূলে।

এদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, উত্তরাঞ্চল ও এর আশেপাশে এলাকায় আগামী ৭২ ঘণ্টায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে। বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়, আগামী ৭২ ঘণ্টায় উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং উত্তরাঞ্চলের প্রধান নদীগুলো বিশেষ করে সুরমা, কুশিয়ারা, কংস, যদুকাটা ও তিস্তা নদীর পানি সমতল দ্রুত বাড়তে পারে এবং কোথাও-কোথাও বিপদসীমা অতিক্রম করে আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভুইয়া এ তথ্য জানান।

এছাড়াও দেশের উপকূলীয় জেলা ও দ্বীপগুলোর ওপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড় ও অমাবশ্যার প্রভাবে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৪ থেকে ৫ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

আবহাওয়ার সর্বশেষ বুলেটিন অনুযায়ী, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলো ৭ নম্বর বিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলো ৬ নম্বর বিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে। কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print