ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

প্রথম দেখাতেই রাজ কাপুরকে চড় মেরেছিলেন মান্না

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

খেলার মাঠে হরভজন সিংয়ের হাতে চড় খেয়ে কাঁদতে দেখা গিয়েছিল শ্রীসান্থকে। ‘সিংহাম’ সিনেমাতে অজয় দেবগনের সেই লাফিয়ে উঠে ঠাটিয়ে চড়ের দৃশ্য এখনও দর্শকদের চোখে ভাসে। কিন্তু বাস্তবে মান্নার হাতে এক চড় খেয়েছিলেন রাজ কাপুর। তাও আবার প্রথম পরিচয়ের পরেই।
সেই সময় মুম্বাইতে কাকা কৃষ্ণচন্দ্রের কাছে থাকতেন মানা ওরফে ‘মান্না’।

পাশের বাড়িতে সপরিবারে থাকতেন পৃথ্বীরাজ কাপুর। একদিন নিজের হাতে তৈরি ফানুস ওড়ানোর তোড়জোড় করছিলেন তিনি। সেখানে উপস্থিত হয় কিশোর বয়সের রাজ কাপুর। রাজ ফানুসটির গায়ে হাত দিতে গিয়ে ফানুসটি ফাঁসিয়ে ফেলেন। ব্যাস মান্না গেলেন ক্ষেপে। রেগেমেগে রাজকে দিলেন সপাটে এক চড়। কথায় বলে ‘ফার্স্ট ইম্প্রেসন ইজ লাস্ট ইম্প্রেসন’। প্রথম পরিচয়েই এমন ঘটনার পরেও বিস্ময়কর ঘটনা যে তাদের সম্পর্ক বন্ধুত্বেরই ছিল।

সেই রাজ কাপুরের লিপেই তিনি প্লে ব্যাক করেছেন শ্রী ৪২০ ছবির কাল জয়ী গান ‘পেয়ার হুয়া একরার হুয়া’তে। এমন অসংখ্য হিট গান রয়েছে মান্না-রাজ কাপুরের জুটিতে।

এবার ঘটনা হল, সংগীতের মতোই মান্নার কুস্তি, বক্সিংয়ের প্রতি আগ্রহ ছিল। তিনি নিয়মিত বক্সিং চর্চা করতেন এবং যথেষ্ট পারদর্শী ছিলেন কুস্তির প্যাঁচে। কৈশোরে বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে সারাবাংলা কুস্তি প্রতিযোগিতা দেখতে যেতেন মান্না দে। নিজেও কুস্তিগীর গোবর গোহর আখড়ায় কুস্তি প্র্যাকটিস করতেন। নামও দিতেন এ্যামেচার কুস্তি প্রতিযোগিতায়।

শেষ বয়সের এক ইন্টারভিউতে মান্না তার নতুন অ্যালবাম করার পরিকল্পনা নিয়ে বলতে গিয়ে বলেছিলেন, তিনি করতে পারবেন না এই বিষয়টা তাকে না বলাই ভালো, কারণ গোবর গোহর আখড়ায় কুস্তি শিখেছেন। এমন মানুষের তাজা হাতে একখানা সপাটে চড় খেলে মাথা ভন ভন করা খুব অস্বাভাবিক নয়।

মান্না দে ১৯৪২ সালে কৃষ্ণ চন্দ্র দে’র সাথে তৎকালীন বোম্বে (বর্তমান মুম্বাই) আসেন। সেখানে শুরুতে তিনি কৃষ্ণ চন্দ্র দে’র অধীনে সহকারী হিসেবে এবং তারপর শচিন দেব বর্মণ (এস.ডি. বর্মণ) এর অধীনে কাজ করেন। পরবর্তীতে তিনি অন্যান্য স্বনামধন্য গীতিকারের সান্নিধ্যে আসেন এবং তারপর স্বাধীনভাবে নিজেই কাজ করতে শুরু করেন।

‘তামান্না’ (১৯৪৩) চলচ্চিত্রে গায়ক হিসেবে মান্না দে’র অভিষেক ঘটে। সুরাইয়া’র সাথে দ্বৈত সঙ্গীতে গান এবং সুরকার ছিলেন কৃষ্ণ চন্দ্র দে। ঐ সময়ে গানটি ভীষণ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। তারপর থেকে আর তাকে ফিরে তাকাতে হয়নি।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print