ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

পার্থ ও ইরানের পর এবার ২০ দল ছাড়ছেন কর্ণেল অলি

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

জোটকে না জানিয়ে চার এমপির শপথ গ্রহণ করার কারণে জোট ছেড়েছে ব্যারিস্টার আন্দালিভ রহমান পার্থের দল বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি। হুমকি দিয়েছে জোটের শরিক দল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান। তিনি বলেছেন, ‘২৩ মে’র মধ্যে ঐক্যফ্রন্ট না ছাড়লে ২০ দলে থাকব না।

এবার ২০ দল ছাড়ছেন কর্নেল অলি আহমেদ। ২০ দলের সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খানকে টেলিফোন করে তিনি দল ছাড়ার সিদ্ধান্তের কথা জানান । জোটের অন্যতম বড় শরিক জামায়াত নিজেই সংকটে। সংস্কারপন্থিদের নিয়ে বেকায়দায় এ দলটি। তারাও এখন বিএনপি নিয়ে ভাবছে না বলে জানা গেছে।

নানা কারণে বিএনপির ওপর বিরক্ত জোটের শরিক দল এলডিপি, কল্যাণ পার্টি, খেলাফত মজলিশসহ অন্য দলগুলো। শিগগিরই বিএনপি কার্যকর কোনো উদ্যোগ না নিলে ২০-দলীয় জোটে বিদ্রোহের শঙ্কা রয়েছে। এতে বিএনপিকে সবাই ছেড়ে চলে যেতে পারে বলে জানা গেছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘জোটের নেতাদের মধ্যে মান অভিমান বা কিছু ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। তবে এগুলো ঠিক হয়ে যাবে। খুব শিগগিরই জোটের বৈঠক হবে আশা করছি। সব ভুল দূর হবে।’

বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, দলের চার এমপির শপথকে ঘিরে দলের ভিতরেই সংকটের সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি এমন অবস্থায় গিয়ে দাঁড়ায়, যাতে দল ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনেকটা বাধ্য হয়েই চার এমপির শপথে রাজি হন। তবে দলের ভিতরকার সংকট এখনো কাটেনি। এসব কারণে ঐক্যফ্রন্ট বা ২০ দলের সঙ্গে এ নিয়ে কোনো বৈঠকও করতে পারেনি দলটি। এমনকি দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণীয় ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরাও চার এমপির শপথের বিষয়ে জানতেন না।

জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই ২০-দলীয় জোটে চরম সংকট চলছে। শরিক দলের নেতাদের অভিযোগ, জোটের বৈঠকে কার্যকর কোনো সিদ্ধান্ত হয় না। মিটিং হয় নামে মাত্র। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের পর সব সিদ্ধান্ত হয় সেখানেই। সবকিছুতেই ঐক্যফ্রন্টকে অতিমাত্রায় গুরুত্ব দেওয়া হয়। কোনো কর্মসূচিও জোটের বৈঠকে হয় না। অথচ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে জোটকে সামনে চায় বিএনপি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ২০ দলের সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমাদের মধ্যে কখনো কখনো মতের বিরোধ থাকতেই পারে। কিন্তু এটা খুবই সাময়িক। এটা আবার ঠিক হয়ে যাবে। যারা ২০ দলে আছেন তাদের কেউ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ের বিরুদ্ধে না। দেশ, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব এবং গণতন্ত্রের প্রশ্নে ২০ দলের সবাই এক।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print