ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

ফ্রিজিং সমস্যা শীতে কোকড়া চুলের

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

কোকড়া চুলের জন্মগত শত্রু হল ফ্রিজিং। এমনিতেই চুল কোকড়া হলে তার কিউটিকলগুলো অনেক খোলা থাকে, তাই খুব সহজেই চুল ফ্রিজড হয়ে যায়। শীতকালে পরিস্থিতি আরও খারাপ, শীতে আপনি ফ্রিজ না হলেও আপনার চুল দ্রুত ফ্রিজ হয়ে যাবে। চুলকে ফ্রিজিং-এর হাত থেকে বাঁচাতে কিছু কার্যকরী টিপস দেয়া হলো।

-চুল সবসময় ঠাণ্ডা পানিতে ধোয়া উচিত (যতটুকু ঠাণ্ডা আপনি সহ্য করতে পারেন)। ঠাণ্ডা পানিতে চুল ধোয়া হলে চুলের আর্দ্রতা রক্ষা হয়, চুল ফ্রিজ হয় না। ঠাণ্ডা পানি শুধু চুলকে ফ্রিজ হয়ে যাওয়া থেকে বাঁচায়, তা নয়, আপনার চুলে যদি রঙ করা থাকে, সেই রঙের স্থায়িত্বও বাড়ায়। ব্লো-ডাই করার সময় তাপমাত্রা সবচেয়ে কম রাখুন।

-আপনি যদি ঠাণ্ডা পানি সহ্য করতে না পারেন, সেক্ষেত্রে আপনার কন্ডিশনারটি ফ্রিজে রেখে দিন। ঠাণ্ডা কন্ডিশনার চুলের কিউটিকলের আর্দ্রতা রক্ষা করে।

-চেষ্টা করবেন যতটা সম্ভব চুলে হিট আয়রন বা স্ট্রেইটনার কম ব্যবহার করতে। কোকড়া চুলের জন্য তাপ অত্যন্ত ক্ষতিকর। এতে চুল খুব দ্রুত ফ্রিজ হয়ে যায়, ভেঙ্গে যায় ও চুল প্রাণহীন দেখায়।

-আমাদের দেশের আবহাওয়ায় চুলে মুস বা লিভ-ইন কন্ডিশনার ব্যবহার করা খুব একটা উপযোগী নয়। কেননা এতে ধুলো-ময়লা আটকে থাকে, যা শ্যাম্পু না করলে যায়না। আপনাকে যদি প্রতিদিন রাস্তায় বের হতে হয়, সেক্ষেত্রে একটা স্কার্ফ সাথে রাখুন যা আপনাকে ধুলো-ময়লা এবং ক্ষতিকর UV রে থেকে রক্ষা করবে। শীতকালে এই UV রে অনেক বেশি ক্ষতিকারক হয়ে থাকে।

-আপনি যদি অনেক চেষ্টা করেও চুলের ফ্রিজিনেস কমিয়ে আনতে না পারেন, তাহলে খাদ্যাভ্যাস বদল করুন। কিছু খাবার আছে যা কোকড়া চুলের জন্য স্পেশাল ডায়েট হিসেবে পরিচিত। যেমন- অ্যাসপারাগাস, এতে ফলিক অ্যাসিড থাকে যা চুলকে লম্বায় ও প্রস্থে বাড়তে সাহায্য করে। বীজ জাতীয় খাবার যেমন- শিমের বীচি, বাদাম ইত্যাদি চুলের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ও চুলপড়া রোধে সহায়তা করে। ডালে আছে প্রচুর পরিমাণ আয়রন যা কোকড়া চুলে বাউন্সি ভাব আনে। ভিটামিন বি ও ই সমৃদ্ধ খাবার চুলের ত্বক ও চুল উভয়ের জন্যই অনেক উপকারী।

-কোকড়া চুলের মেয়েরা ভালো করেই জানেন, সকালবেলা ঘুম থেকে উঠার পর তাদের চুলের অবস্থা কেমন বেগতিক হয়ে থাকে। আপনার কোকড়া চুলগুলোকে একটি মোলায়েম ও মোটা ব্যান্ড দিয়ে উচু পনিটেল বেঁধে রাতে ঘুমান। এতে সকালবেলা চুলগুলো আর কাকের বাসা হয়ে থাকবে না, চুলের ক্ষতি কম হবে।

কোঁকড়া চুলের সবসময়ই একটু বাড়তি যত্ন দরকার। পার্লারে গিয়ে সবাই চুল কোঁকড়া করে স্টাইল করে। আপনি যদি প্রকৃতি প্রদত্ত কোকড়া চুল পেয়ে থাকেন, একটু ইনটেনসিভ যত্ন নিলেই আপনার চুলগুলো ঈর্ষনীয় হয়ে উঠবে। তার আগে আপনাকে আপনার চুল ভালোবাসতে হবে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print