লঙ্কার স্বাস্থ্যগুণ নিয়ে খাদ্য এবং পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে পুষ্টিবিজ্ঞানের সূত্র ধরে তৈরি প্রতিবেদনে জানানো হয়, লঙ্কায় থাকা রাসায়নিক উপাদানগুলি ডায়াবেটিস তো নিয়ন্ত্রণে রাখেই পাশাপাশি কাটাছেড়ার ক্ষেত্রে রক্তপাতও বন্ধ করে। তবে এখানেই শেষ নয়। রয়েছে আরও উপকারিতা।
– লঙ্কায় থাকা ‘ক্যাপসাইসিন’ নাকে রক্তপ্রবাহ সুগম করে। যা সর্দি–কাশি এবং সাইনাসের জটিলতা সারাতে উপকারী।
– লঙ্কায় খেলে যে গরম অনুভূত হয় তা ব্যথা উপশম করতে অত্যন্ত কার্যকর।
– এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। তাই কাঁচামরিচ ঠাণ্ডা জায়গায় রাখা উচিত। কারণ তাপ, আলো এবং বাতাসের সংস্পর্শে আসলে এই ভিটামিন নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
– ‘এন্ডোরফিনস’ নামক রাসায়নিক উপাদান নিঃসৃত হয় মরিচ থেকে। যা মন ভাল রাখার জন্য এনজাইম বৃদ্ধি করে।
– ডায়বেটিস রোগীদের জন্য কাঁচামরিচ অত্যন্ত উপকারী। কারণ তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
– আযরণের প্রাকৃতিক উৎসের মধ্যে অন্যতম লঙ্কা। তাই যাদের শরীরে আয়রণের অভাব রয়েছে এবং ঝাল সহ্য করতে পারেন তাঁদের কাঁচামরিচের উপর জোর দেওয়া উচিত। দৃষ্টিশক্তির জন্যেও লঙ্কা উপকারী।
– প্রচুর ব্যাকটেরিয়া রোধকারী উপাদান থাকে লঙ্কায়। ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধ করতে এই উপাদানগুলি উপকারী।
– লঙ্কায় উচ্চমাত্রায় ‘বেটা–ক্যারোটিন’ নামক অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট উপস্থিত থাকে। এটা হৃদযন্ত্রের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
– লঙ্কায় উচ্চমাত্রায় থাকা ভিটামিন–এ হাড়, দাঁত ও মিউকাস ঝিল্লিকে শক্ত করে।
