ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

সাত জনমেও বিয়ে ভাঙবে না

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

কে বলেছে ঘণ্টায় ঘণ্টায় বিয়ে ভাঙে! যদি সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধা থাকে, ভালোবাসা থাকে, সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার ইচ্ছা থাকে, তবে সাত জনমেও বিয়ে ভাঙবে না।

বিয়ে একটি সামাজিক, ধর্মীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত সম্পর্ক। বিবাহিত নারী-পুরুষ একসঙ্গে থাকার যে প্রতিজ্ঞা করে, আন্তরিকভাবে চাইলে কখনোই সে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার কারণ নেই।

নারী-পুরুষের শারীরিক, মানসিক, আত্মিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক আস্থার যে নির্ভরশীলতা বিয়ের মাধ্যমে তৈরি হয়, এটা খুব ঠুনকো নয়, যে একটু ঝড়ো বাতাসেই তা ভেঙে যাবে।

বিয়ের সম্পর্ক স্থায়ী করতে মেনে চলুন ছোট কিছু টিপস। যেমন:

প্রথা মানুন
প্রতিটি পরিবার, এলাকা-বা নিজের ধর্মের কিছু নিজস্ব সংস্কৃতি বা প্রথা থাকে। এগুলোর প্রতি সম্মান দেখান। এতে দুই পরিবারের সবাই আপনাদের খুব সহজেই আপন করে নেবেন। সমাজের সবার সুদৃষ্টি ও শুভকামনাও থাকবে আপনাদের সঙ্গে।

একসঙ্গে খাওয়া
কাজের ব্যস্ততায় দিনে তিন বেলা তো দু’জন একসঙ্গে খাবার খাওয়ার সময় পাওয়া যায় না। কিন্তু দিনের যেকোনো একটা বেলা অবশ্যই একসঙ্গে খাবার খান। সুযোগ থাকলে এক প্লেটে খান। আর আরও ভালো হয় যদি নিজের পছন্দের খাবারের শেষ অংশটুকু সঙ্গীকে নিজের হাতে খাইয়ে দেন। দীর্ঘদিন এভাবে খাওয়ার প্র্যাকটিসই আপনাদের সম্পর্ক অনেক বেশি মজবুত করে দেবে।

গুডবাই
সারাদিনের জন্য আলাদা হয়ে কাজে যাচ্ছেন। প্রিয়জনকে এমনভাবে বিদায় জানান, যেন তিনি দ্রুত আপনার কাছেই ফিরতে চান। আবার যখন দিনের শেষে দেখা হয় তাকে অবশ্যই মিষ্টি হাসিতেই বরণ করুন, তিনি যেন বুঝতে পারেন-সারাদিন তারই অপেক্ষায় ছিলেন…

খাবার-পোশাক
আপনার পোশাক বা অন্য প্রয়োজনীয় কিছু কেনার সময়ও সঙ্গীকে সঙ্গে নিন। তার পছন্দ জানতে চান, কোনটিতে আপনাকে বেশি ভালো মানাবে, এতে তিনি নিজেকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করবেন আপনার জীবনে। খাবারের বিষয়েও মাঝে মাঝে তার পছন্দেই নিজের মেন্যু ঠিক করে নিন। ছোট ছোট এই সময়গুলোর নামই কিন্তু সুখ।

একটু ছাড়
প্রিয় মানুষটার জন্য একটু ছাড় দিন। ধরুন আপনার সব কিছুই একদম পারফেক্ট চাই। কিন্তু সঙ্গী ব্যস্ত থাকেন বা তার হয়তো শরীর বা মন খারাপ। কিছু কাজ ঠিকমতো হচ্ছে না, দিন না একটু ছাড়, নিজেরাই ভালো থাকবেন। আবার অন্যজনের জন্য সঙ্গীর আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে জানা এবং সে অনুযায়ী চাহিদা সীমিত রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ছবি
যুগটা ডিজিটাল, আমরা পুরো বিশ্বের সঙ্গে যোগযোযোগ রক্ষা করছি। বন্ধুরা কোথায় ঘুরতে যাচ্ছে, তাদের পরিবারে কী অনুষ্ঠান হচ্ছে, কাছে না গিয়েও আমরা সেই আনন্দের সঙ্গী হচ্ছি। কিন্তু সামাজিক যোগযোগের মাধ্যমগুলোতে নিজের সঙ্গীসহ ছবি দেন তো? নিজের সম্পর্কের প্রতি আপনি কতটা সিরিয়াস এটা দেখার জন্য কিন্তু ছোট ছোট এবিষয়গুলোও জরুরি।

শারীরিক সম্পর্ক
বিয়ের পরে একটা সময় পর্যন্ত শারীরিক সম্পর্ক যদিও বেশ গুরুত্ব পায়। তবে এটাই একমাত্র চাওয়া নয়, দিনে দিনে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক অনেক রক্তের সম্পর্ককেও ছাড়িয়ে যায়।

একটি সম্পর্ক তৈরি হয় ভাঙার জন্য নয়। বিয়ে টিকে থাক সুন্দর সম্পর্কের নিদর্শন হিসেবে, সৃষ্টির শেষ পর্যন্ত।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print