ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

কোরবানীতে খাতুনগঞ্জে মসলার বাজার গরম, ক্রেতাদের ক্ষোভ

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

পেঁয়াজ, রসূন।

কোরবারীর ঈদকে সামনে রেখে চট্টগ্রামের বাজারে বেড়েছে আদা, মরিচ, দারুচিনিসহ বেশ কয়েকটি মসলার দাম।  পর্যাপ্ত আমদানি হওয়ায় সত্বেও কমেনি পেঁয়াজ ও রসুনের দাম।

চট্টগ্রামের পাইকারী পণ্যের বৃহৎ বাজার খাতুনগঞ্জ ব্যবসায়ীদের দাবি চাহিদা বাড়ে পেঁয়াজ, আদা, রসুনের দাম কিছুটা বাড়তি। একইসাথে বেড়েছে মরিচ, এলাচ, দারুচিনি, জিরাসহ সব ধরনের মসলার চাহিদাও।

এই বাজারের বেশির ভাগ আদা আমদানি করা হয় চীন থেকে। তবে দেশটিতে আদার দাম বাড়ায় কমেছে সরবরাহ। ফলে গেলো সপ্তাহের তুলনায় পাইকারী বাজারে আদার দাম বেড়েছে কেজি প্রতি দশ থেকে পনেরো টাকা। যদিও ভারত থেকে পেঁয়াজ এবং চীন থেকে রসুনের আমদানি যথেষ্ট থাকায় এ দুটি পণ্যের দাম এখন নিম্নমুখী। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ঈদের দুদিন আগে খুচরা বাজারে কেজি প্রতি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩৪ থেকে ৩৫ টাকা, আর রসুন ১৮০ টাকায়।

মসলা।

দাম বেড়েছে মরিচ, হলুদ ও দারুচিনির। কেজিতে ১২০ টাকা বেড়ে দারুচিনি বিক্রি হচ্ছে সাড়ে তিনশো টাকায়। শুকনো মরিচ ২০ টাকা বেড়ে ২০০, আর হলুদ  টাকা বেড়ে ১১০ থেকে ১২০ টাকায়। তবে স্থিতিশীল আছে জিরা, ধনিয়া, এলাচ ও লবঙ্গের দাম।

ঈদকে ঘিরে পণ্যের বাজারে এমন পরিস্থিতিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। তাদের অভিযোগ, ঈদুল আযহার আগে সুযোগ বুঝে দাম বাড়িয়েছে ব্যবসায়ীরা।

বাজারে মসলার সংকট না থাকলেও এমন পরিস্থিতির জন্য আমদানিকারকদের দুষছেন পাইকাররা।

মসলা পাইকাররা বলেন, আমদানিকারকরা বলছে এখন খরচ বেশি পড়ছে তাই একটু দামও বাড়বে। মূলত কোথায় কিভাবে দাম বাড়ছে সেটা আমদানিকারকরাই বলতে পারবে।

আদা।

মসলা আমদানিকারক সোলাইমান আলম বাদশা বলেন, যেহেতু এটি আর্ন্তজাতিক বাজারের একটি অংশ। তাই সেখানে পণ্যের দাম বেড়ে গেলে এখানেও বেড়ে যায়। কমলে এখানেও কমে।

নিত্যপণ্যের বাজার দরের এমন ঊর্ধমুখী লাগাম টানতে মাঠে নামার বথা ছিল প্রশাসন।  কিন্তু শেষ মূহুর্তে এসে এ নিয়ে প্রশাসনের কোন তৎপরতা দেখা যায়নি।

চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হাসান বলেন, কিছু মসলার দাম বেড়েছে । কিছু শ্রেণির লোক চাচ্ছে যে, ভেজাল তৈরি করতে। কিছু কিছু জায়গায় আমরা অভিযান করেছি।

পেঁয়াজ।

খবর নিয়ে জানাগেছে, খাতুনগঞ্জে প্রতি কেজি এলাচ ২২৫০ টাকা, দারুচিনি ৩০০, জিরা ৩০০, তেজপাতা ১০০, সাদা গোল মরিচ ৭০০ টাকা, কালো গোল মরিচ ৫০০ টাকা, জায়ফল ৪৫০ টাকা,কিসমিস ৩০০-৩৭০ টাকা, আলু বোখরা ৩৩০, পোস্তদানা ৯৮০- ১১৫০টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

ক্রেতারা বলেন, মসলার দাম এখন অনেক উপরে। এখন তো সব জিনিসের দাম বেড়ে যাবে তাই এরা আগে থেকেই এর প্রভাব পাইকারি বাজারে পড়েছে কিনা জানি না কবে খুচরা বাজারে পড়েছে। বাজারে মনিটরিং ব্যবস্থার দরকার আছে। যদি সরকার এটি করে তাহলে সাধারণ মানুষের জন্য খুবই ভালো হয়।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print