t শ্রমিক লীগের সভাপতি মন্টু, সম্পাদক খসরু – পাঠক নিউজ

ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

শ্রমিক লীগের সভাপতি মন্টু, সম্পাদক খসরু

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি হিসেবে ফজলুল হক মন্টু এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কে এম আজম খসরুর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া কার্যকরী সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন মোল্লা আবুল কালাম আজাদ।

শনিবার (৯ নভেম্বর) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে কাউন্সিলের দ্বিতীয় অধিবেশনে নতুন নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

এর আগে কাউন্সিলে সভাপতি পদে সাতজন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে ১০ জনের নাম প্রস্তাব করা হ‌য়। পরে এই ১৭ জনের মধ্য থেকে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করা হয়। নতুন কমিটির সভাপতি মন্টু আগের কমিটির কার্যকরী সভাপতি ছিলেন। এছাড়া সাধারণ সম্পাদক খসরু আগের কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং কার্যকরী সভাপতি আজাদ ছিলেন সহ-সভাপতি।

শ্রমিক লীগের নেতৃত্ব নির্বাচনের সমঝোতা বৈঠকে কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় আওয়ামী লীগ সভাপতির নির্দেশনায় সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং কার্যকরী সভাপতি নির্বাচিত করাা হয়েছে বলে জানান দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, ‘সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে যাদের নাম এসেছে তাদের সবাইকে নিয়ে আমরা সমঝোতায় বসেছিলাম। সমঝোতায় কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় সবাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর দায়িত্ব দেন। পরে প্রধানমন্ত্রী শ্রমিক লীগের তিনজনের নাম বলেছেন। আশা করি আপনারা এই কমিটি নিয়ে শ্রমিক লীগকে সুসংগঠিত করবেন।’

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের ফজলুল হক মন্টু বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে শ্রমিক লীগের সভাপতি পদে দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি সৎ ও নিষ্ঠার সাথে আমার দায়িত্ব পালন করব।’

নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আজম খসরু বলেন, ‘সারাদেশে শ্রমিক লীগ সুসংগঠিত করে রাখতে আমরা কাজ করে যাব। প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বাস অক্ষুন্ন রাখব।’

এর আগে সকাল ১০টা থেকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শ্রমিক লীগের ১২তম ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

সম্মেলেনের প্রধান অতিথি শেখ হাসিনা সংগঠনের নেতাদের সাথে নিয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন। পরে মঞ্চের আরেকপাশে জেলা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা নিজ নিজ জেলার সাংগঠনিক পতাকা উত্তোলন করেন। এরপর শান্তির প্রতীক পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন শেখ হাসিনা।

সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, শ্রমবিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুন্নুজান সুফিয়ানসহ বিদেশি তিনজন অতিথি উপস্থিত ছিলেন।

পরে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে কাউন্সিলের দ্বিতীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এবারের সম্মেলনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে পরিবর্তন এনে স্বচ্ছ ভাবমূর্তিসম্পন্ন, সক্রিয়, দক্ষ ও কর্মীবান্ধব নতুন নেতৃত্ব আশা করছিলেন নেতাকর্মীরা। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এই নতুন নেতৃত্বের নাম ঘোষাণ করা হলো।

উল্লেখ্য, প্রায় আট বছর পর শ্রমিক লীগের এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো। সংগঠনটির সর্বশেষ কেন্দ্রীয় সম্মেলন হয় ২০১২ সালে। ওই সম্মেলনে সভাপতি হন শুকুর মাহমুদ এবং সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান সিরাজুল ইসলাম। কমিটির মেয়াদ তিন বছরের কথা থাকলেও চলেছে প্রায় আট বছর। ১৯৬৯ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শ্রমিক লীগ প্রতিষ্ঠা করেন।

সর্বশেষ

চকবাজারের কুটুমবাড়িকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

বাকলিয়া এক্সেস রোড়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবদল কর্মী নিহত : আহত ১০

ঘূর্ণিঝড় মোন্থা’র প্রভাবে সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে

দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপ দাশকে গ্রেপ্তার

মৃত্যুপুরী রাউজান : ১৩ মাসে ১৬ খুন

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে

রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print