ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

জনগণের সার্বিক অবস্থা বিবেচনায় আইন প্রণয়নের আহবান চসিক মেয়রের

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

জনগণের অংশগ্রহন ব্যতিত আইন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। জনগণের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আইন প্রণেতাদেরকে আইন প্রণয়নের আহবান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ.জ.ম.নাছির উদ্দীন।

মেয়র আরো বলেন,সিটি কর্পোরেশন ট্যাক্সরুলস ১৯৮৬ ইংরেজী অনুযায়ী প্রতি পাঁচ বছর পর পর কর পূর্ণঃমুল্যায়ন করার নিয়ম আছে। সেই নিয়ম অনুযায়ী ২০১৬ সালে কর মুল্যায়ন করতে গিয়ে চসিককে অনেক বাধা- বিপত্তির সম্মুখিন হতে হয়েছে। সেদিন নগরবাসীর একমাত্র সেবাদানকারী এই প্রতিষ্ঠানের পক্ষে কেউ সহযোগিতার হাত বাড়ায়নি। এমনকি আর্দশ কর তফশিল-২০১৬-তে পরিচ্ছন্নতায় ৭ শতাংশ,আলোকায়ন ৫শতাংশ, স্বাস্থ্য সেবায় ৮ শতাংশ এবং হ্যোল্ডিং-এ ৭ শতাংশ কর ও রেইটস নির্ধারণ করা আছে ।

আজ মঙ্গলবার সকালে সিটি কর্পোরেশন কনফারেন্স হলে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন(চসিক) আইন শৃংখলা বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সিটি কর্পোরেশনের আইন প্রয়োগ সংক্রান্ত অন্যান্য বিভাগের কর্মকর্তাদের দক্ষতা বিষয়ক দিনব্যাপি প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। 

মেয়র বলেন, চসিক পূর্বের ন্যায় কর আদায় করে আসছে। কোনোরুপ কর ও রেইটস হার বৃদ্ধি করেনি। তারপরেও সেবা গ্রহনকারীগন নিয়মিত ট্যাক্স পরিশোধ করে না। অনাদায়ী হ্যাল্ডিং ট্যাক্স আদায়ের জন্য আইন আছে, করদাতাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা বিবেচনা করে এখনো পর্যন্ত আইন প্রয়োগ করা হচ্ছে না। জনগণের সামর্থ্য ও অন্যান্য আনুসাংগিক বিষয়াদি বিবেচনা করে আইন প্রণয়ন করা হলে সকল করদাতা কর পরিশোধে উৎসাহিত হবে এবং কোনোরুপ সংক্ষুদ্ধও হবে না বলে তিনি মন্তব্য করেন।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সচিব মোহাম্মদ আবু শাহেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় চসিক প্যানেল মেয়র কাউন্সিলর চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, আইন শৃংখলা স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান কাউন্সিলর এইচ.এম.সোহেল,আলহাজ্ব মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন,প্রধান শিক্ষা কর্মকতা সুমন বড়ৃয়া,স্পেশাল ম্যাজিষ্ট্রেট জাহানারা ফেরদৌস,নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আফিয়া আকতার,সিটি মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম, প্রধান পরিকল্পনাবিদ একেএম রেজাউল করিম, উপপরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম চৌধুরী, সিনিয়র গর্ভানেন্স স্পেশালিষ্ট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন,জুনিয়র ফ্যাসিলিটেটর মোহাম্মদ আমিনুর হোসেনসহ চসিক আইন শৃংখলা কমিটির সদস্য এবং বিভিন্ন বিভাগের প্রধানগন এই সময় বক্তব্য রাখেন।

সিটি মেয়র বলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রাথমিক দায়িত্ব হলো নগরবাসীর উন্নত পরিসেবা প্রদান করা, যাতে নগরের অধিবাসীগণ উন্নত জীবন যাপন করতে পারে। নগরবাসীদের দিতে হবে বিভিন্ন সেবা। থাকতে হবে নিরবিছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, পর্যাপ্ত পানি সরবরাহ, উন্নত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, প্রশস্থ সড়ক ও নর্দমা সুবিধাদি, চিত্ত বিনোদনের জন্য খোলা জায়গা ও বাগানের সুবিধাদি, কেনা কাটার জন্য উন্নত মার্কেট সুবিধা ইত্যাদি। সিটি কর্পোরেশনকে এই সকল সুযোগ প্রদানের ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা বাঞ্চিনীয়। তাই সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তাদের আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য প্রত্যেক শাখার নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিভিন্ন শাখার কার্যক্রম পরিচালনা সংক্রান্ত আইনী বিষয় শিক্ষাদান ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত জরুরী বলে তিনি মনে করেন।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print