ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

খালেদা জিয়া উচ্চপর্যায়ের স্বাধীনতা বিরোধী: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজ ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উচ্চপর্যায়ের স্বাধীনতা বিরোধী বলে আখ্যায়িত করেছেন ‍মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম মোজাম্মেল হক।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) রাজাকারদের তালিকা প্রকাশ উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

মোজাম্মেল হক বলেন, ‘আজ প্রথম পর্বে রাজাকারদের তালিকা প্রকাশ করা হলো। সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজ রাজাকার ছিলেন। তবে প্রথম পর্বের তালিকায় তাদের নাম নেই। পরে তাদের নাম প্রকাশ করা হবে।’

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিষয়ে মোজাম্মেল হক বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে কিছু লোক ক্যান্টনমেন্টে স্বেচ্ছায় বন্দিত্ববরণ করেছিলেন। এর মধ্যে একজন হলেন খালেদা জিয়া। কাজেই যারা স্বেচ্ছায় বন্দিত্ববরণ করেছিলেন তারাও স্বাধীনতাবিরোধী। সেই হিসেবে খালেদা জিয়া উচ্চপর্যায়ের একজন স্বাধীনতাবিরোধী।’

রাজাকারদের তালিকা প্রকাশ উপলক্ষে মোজাম্মেল হক আরও বলেন, ‘আজ প্রথম পর্বে রাজাকারদের তালিকা প্রকাশ করা হলো। পরবর্তী তালিকা ২৬ মার্চ প্রকাশ করা হবে বলে আশা করছি।’

মন্ত্রী জানান, ‘আজ ১০ হাজার ৭৮৯ জন রাজাকারের তালিকা প্রকাশ করা হলো। এই তালিকা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।’

মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আরও জানান, সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নাম রয়েছে ৩ লাখ ৩৩ হাজার জনের। এর মধ্যে দাবিদার মুক্তিযোদ্ধা ২ লাখ ৮১ হাজার ২৮৫ জন। এর মধ্যে ভাতাপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২ লাখ ১ লাখ ৪৬১ জন। সবমিলিয়ে দেশে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২ লাখ ১০ হাজার জনের বেশি নয়।

প্রসঙ্গত, আবদুর রহমান ১৯৭৯-৮০ সময়ে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মন্ত্রিসভায় পাটমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৮১-৮২ সালে তিনি রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তারের মন্ত্রিসভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের সময় রাষ্ট্রপতি হন আবদুর রহমান।

শাহ আজিজুর রহমান জিয়াউর রহমান সরকারের সময়ে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় শাহ আজিজুর রহমান পাকিস্তান সরকারকে সমর্থন দেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের বিরোধিতা করে নুরুল আমিন, গোলাম আজম, মতিউর রহমান নিজামীর পক্ষ নেন।

১৯৭১ সালের নভেম্বরে তিনি জাতিসংঘে পাকিস্তান কুটনৈতিক দলের নেতৃত্ব দেন এবং বাংলাদেশে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গণহত্যার কথা অস্বীকার করেন। তিনি অন্যান্য মুসলিম দেশকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি না দিতে আহ্বান জানান।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print