
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, “লকডাউন ‘ওপেন’ করতে হলে ২০ হাজার টেস্ট এর কোন বিকল্প নেই”। সরকারি ভাবে লকডাউন চললেও গার্মেন্টস, মার্কেট সহ সমস্ত পাবলিক প্লেইজ খুলে দেয়ার কারণে করোনা নিয়ন্ত্রণ করতে হলে নিয়মিত ২০ হাজার টেস্টের কোন বিকল্প নেই।
তিনি আজ ৭ মে, বৃহস্পতিবার দুপুরে বাদশা মিয়া রোডস্থ নিজ বাসভবনের সামনে ২৮নং পাঠানটুলি ও ১৩নং পাহাড়তলী ওয়ার্ডের অসহায় দরিদ্রদের জন্য ৫ শতাধিক পরিবারের জন্য ত্রাণ সামগ্রী হস্তান্তরকালে এবং বিভিন্ন পেশার ও অসহায় দুস্থদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ কালে এ কথা বলেন।
ডা. শাহাদাত বলেন-গত দুই মাসে যেখানে আমাদের দেশে প্রায়ই ১ লাখ নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। অন্যদিকে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ মালদ্বীপ কিংবা ভুটানে হয়েছে প্রায় ৫ থেকে ৬ লক্ষ লোকের নমুনা পরীক্ষা। তাই প্রতিদিন ১৫,০০০ থেকে ২০,০০০ নমুনা পরীক্ষ করলেই এই মহামারী নিয়্নত্রণ করা সম্ভব। অন্যথায় মৃত্যু-দূর্ভোগ সহ বিভিন্ন মানবিক বিপর্যয় নেমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
ডা. শাহাদাত আরও বলেন, দিন দিন করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলছে। তাই এই মুহূর্তে সবাইকে ঘর থেকে বাহির না হয়ে নিজেকে নিরাপদ রাখতে হবে।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির উপদেষ্টা সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, ডবলমুরিং থানা বিএনপির সভাপতি ও কাউন্সিলর প্রার্থী মো: সেকান্দর হোসেন, ২৮নং পাঠানটুলি ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি ও কাউন্সিলর প্রার্থী এস এম জামাল উদ্দিন জসিম, সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, ১৩নং পাহাড়তলী ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জাহিদ মাষ্টার, সাধারন সম্পাদক এস.এম আজাদ, বিএনপি নেতা আব্দুল বাতেন, মোহাম্মদ সেলিম খান, শহীদ হোসেন, মিজানুর রহমান মোস্তফা, শেখ ইয়াসিন নওশাদ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
এছাড়াও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র সভাপতি ও বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন এর পক্ষ থেকে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে ম্যাক্স, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও করোনা সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।