ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

রূপপুর বালিশকাণ্ডের সেই ঠিকাদারের জামিন

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদুৎ প্রকল্পের আলোচিত বালিশকাণ্ডের ঠিকাদারকে জামিন দিয়েছে আদালত। পাবনা জেলা ও দায়রা জজ মকবুল আহসানের আদালত এ জামিন আবেদন গত বৃহস্পতিবার সকালে মঞ্জুর করে। তবে এ জামিনের খবর সেইদিন স্থানীয় সাংবাদিকরা জানতে পারেননি।

জামিন পাওয়া শাহাদত হোসেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সাজিন কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী।

শাহাদতের জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করে দুদকের পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, “আমার হাতে জামিনের কাগজপত্র এখনো আসেনি।

“গত বছরে মামলা হওয়ার পর থেকেই তারা জেলে ছিলেন। বিভিন্ন সময়ে তারা হাইকোর্টসহ আদালতে জামিন আবেদন করলেও আদালত জামিন আবেদন নাকচ করে দেন।”

তবে মামলাটির এখনো অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, “মামলার দিনগুলিতে আমাদের দুদকের আইনজীবীরা উপস্থিত থাকেন।”

গত বৃহস্পতিবার পাবনা জেলা ও দায়রা জজ মকবুল আহসানের আদালতে জামিন আবেদন করলে নথি যাচাই-বাছাই শেষে তার জামিন মন্জুর করা হয়। এ সময় দুদকের আইনজীবী হিসেবে ওবাইদুল হক ও আব্দুজ জাহিদ রানা এবং বাদী পক্ষে আইনজীবী হিসেবে সনৎ কুমার সরকার ও সাহাবুদ্দিন সবুজ উপস্থিত ছিলেন বলে দুদক সূত্র জানিয়েছে।

দুদকের এজাহারে বলা হয়েছে, প্রকল্পের দুইটি ভবনের জন্য কেনা বালিশের মধ্যে একটি বালিশের পেছনে ব্যয় দেখানো হয়েছে ছয় হাজার ৭১৭ টাকা। এর মধ্যে বালিশের দাম পাঁচ হাজার ৯৫৭ টাকা এবং সেই বালিশ ফ্ল্যাটে ওঠানোর খরচ ৭৬০ টাকা দেখানো হয়।

রূপপুরে ভবনের জন্য অস্বাভাবিক দামে আসবাবসহ এসব অন্যান্য সামগ্রী কেনায় দুর্নীতি এবং কেনাকাটার অনিয়মের অভিযোগে ৩১ কোটি ২৪ লাখ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় গত ১৩ ডিসেম্বর ১৩ জনের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে পৃথক চারটি মামলা করে দুদক। দুদকের উপ-পরিচালক নাসির উদ্দিন ও উপ-সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে পাবনা দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাগুলো করেছিলেন। এর মধ্যে দুইটি মামলায় শাহাদতের নাম রয়েছে বলে জানায় পাবনা দুদকের সংশ্লিষ্টরা।
মামলার পরপরই ১৩ আসামিকে রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়।

শাহাদতের জামিনের সময় আদালতে উপস্থিত থাকা দুদকের আইনজীবী ওবাইদুল হক বলেন, “আদালতের জামিন মঞ্জুর হওয়ার পরপরই আমরা সার্টিফাইড কপির জন্যে আবেদন করেছি। কপি পেলে আমরা দুদক ঢাকা কার্যালয়ে পাঠিয়ে দেব। সেখান থেকে যে নির্দেশনা আসবে সেটাই আমরা ফলো [অনুসরণ] করব।

গত বছরের ১২ ডিসেম্বর পাবনায় এ দুই মামলা হয়। তারপর থেকে কারাগারেই আছেন শাহাদত হোসেন।
এই জামিনের পর যোগাযোগ করা হলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুহাম্মদ শফিকুর রহমান বলেন, এটা নিয়ম যে—উচ্চ আদালত কারো জামিন আবেদন না মঞ্জুর করলে নিম্ন আদালত তা মঞ্জুর করতে পারে না।

সর্বশেষ

০৯ নং ওয়ার্ড জাসাস কমিটি অনুমোদিত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ৪৭ বছর ⦿বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print