ফন্ট সাইজ

শেয়ার করুন

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print

স্বাস্থ্যবিধি মেনে নগরীতে হাজারো মানুষের সংক্ষিপ্ত শোভাযাত্রা

.

সংবাদটি পড়তে সময় লাগবে মিনিট

.

হাজার হাজার মানুষের অংশ গ্রহণের মধ্য দিয়ে এবার সীমিত এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঐতিহাসিক জশনে জুলুস। করোনা ভাইরাসের কারণে ঈদে মিলাদুন্নবীর জুলুস সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যেই শেষ করা হয়।

নগরীর বিবিরহাট থেকে মুরাদপুর হয়ে দুই নম্বর গেট হয়ে ওয়াসা ঘুরে শোভাযাত্রাটি ফের মুরাদপুর হয়ে বিবিরহাট জামেয়া গিয়ে শেষ হয়।

তবে এবার পাকিস্তান থেকে আওলাদে রাসূল আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ (মাঃজিঃআঃ) না আসায় জুলুসে নেতৃত্ব দেন আনজুমানের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মহসিন, সেক্রেটারি মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, গাউসিয়া কমিটির চেয়ারম্যান পেয়ার মোহাম্মদ, জামেয়ার অধ্যক্ষ মুফতি অছিউর রহমান আলকাদেরি প্রমুখ।

ষোলশহর জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসা সংলগ্ন আলমগীর খানকাহ-এ-কাদেরিয়া সৈয়্যদিয়া তৈয়্যবিয়া থেকে শুরু হওয়া ঐতিহ্যবাহী জশনে জুলুস জামেয়া মাঠে ফিরে যায়।

.

আজ শুক্রবার (৩০ অক্টোবর) সকাল সোয়া ৮টায় বের হওয়া জুলুসটি বিবিরহাট, মুরাদপুর হয়ে প্রধান সড়ক ধরে দুই নম্বর গেট, জিইসির মোড়, ওয়াসা পর্যন্ত যায়। এরপর একই সড়ক দিয়ে আবার সোয়া ৯টায় জুলুস জামেয়া মাঠে ফিরে আসে। বৈশ্বিক মহামারী করোনা ও শুক্রবার জুমার নামাজের কারণে এবার জুলুসের রোডম্যাপ সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) উপ কমিশনার (সিটি এসবি) মো. আবদুল ওয়ারিশ জানান, জুলুস উপলক্ষে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। নিয়মিত পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশও রয়েছে।

জুলুসকে ঘিরে রেললাইনের দুই পাশসহ বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে বসেছে মেলা। ডাব, শসা, পাজামা, পাঞ্জাবি, আতর, টুপি, মাস্ক, স্যানিটাইজার সহ রকমারি পণ্য বিক্রি হচ্ছে। আশেকরা তবররক হিসেবে বিলি করছেন চকলেট, খেজুর, শরবত, কোমল পানীয় ইত্যাদি।

.

১৯৭৪ সাল থেকে প্রতিবছর ১২ রবিউল আউয়াল আনজুমানে রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনায় এ জুলুস হয়ে আসছে। ওই বছর নগরের বলুয়ার দীঘি খানকাহ থেকে আল্লামা তৈয়্যব শাহ (রা.) এ জুলুসের প্রচলন করেন।

গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতেয়ার বাংলানিউজকে বলেন, স্বাস্থ্যবিধি ও জুলুসের শৃঙ্খলা এবং মাহফিলের আদব রক্ষায় আনজুমান সিকিউরিটি ফোর্সের পাশাপাশি কয়েক হাজার স্বেচ্ছাসেবক দায়িত্ব পালন করছেন। মুখে মাস্ক না থাকলে জুলুস বা মিলাদে অংশ নিতে দেওয়া হচ্ছে না। বিনামূল্যে বিতরণ করা হচ্ছে কয়েক লাখ মাস্ক।

জুলুস ফিরে গিয়ে জামেয়া মাঠে। মিলাদ, জুমার নামাজ ও আখেরি মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে। আখেরি মোনাজাতে করোনামুক্ত বিশ্বের জন্য দোয়া করা হবে।

সর্বশেষ

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র বিশেষ অভিযান ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

সিরিয়ার ঋণ শোধ করবে সৌদি-কাতার

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম ⦿কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড পেলেন তিন ভবিষ্যৎ স্থপতি

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশঃ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথমবারের মতো উড়াল দেবে কার্গো ফ্লাইট

Facebook
X
Skype
WhatsApp
OK
Digg
LinkedIn
Pinterest
Email
Print